কোথায় মুকুল? খুঁজে বের করল পুলিশ

তাঁর বাবাকে নিয়ে চম্পট দিয়েছে দুটি ছেলে। সোমবার রাতে বীজপুরের প্রাক্তন বিধায়ক শুভ্রাংশু রায়ের এহেন মন্তব্য মুকুল রায়কে নিয়ে খোঁজ খোঁজ রব পরেছিল। তবে রাজনৈতিক সূত্রে জানা গিয়েছে সোমবার রাতে দিল্লি গিয়েছেন মুকুল। কিন্তু আচমকা দিল্লি কেন?

আরও পড়ুন:ইউক্রেন যু.দ্ধের আবহেই ভারত সফরে রুশ উপপ্রধানমন্ত্রী ডেনিস মন্তুরভ

মুকুল রায়ের শরীরের অবস্থা হত প্রায় বছর দেড়েক ধরে ভাল নয়। তিনি ডিমেনশিয়া রোগে ভুগছেন। তাঁর স্মৃতিশক্তি দুর্বল হয়েছে। হয়তো সেই কারণেই মুকুল রায় তৃণমূলে যোগ দেওয়ার পর তাঁকে কোনও সাংগঠনিক দায়িত্ব দেওয়া হয়নি। কয়েক মাস আগে নেতাজি ইনডোরে তৃণমূলের সাংগঠনিক বৈঠকে যোগ দেওয়ার জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁকে ফোন করেছিলেন। সেই বৈঠকে গিয়েছিলেন মুকুলবাবু। তার পর দলের নতুন পার্টি অফিসে গিয়ে একদিন রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সীর সঙ্গে আড্ডা দেন।
তাঁর ঘনিষ্ঠ সূত্রে বলা হচ্ছে, রাজনৈতিক ভাবে সক্রিয় থাকতে না পেরে মুকুল রায় কিছুটা হতাশ ছিলেন। বিজেপিতে থাকাকালীন তাঁর সঙ্গে কৈলাস বিজয়বর্গীয়র খুব ভাল তালমিল ছিল। তৃণমূলে যোগ দেওয়ার পরেও কৈলাসের সঙ্গে ফোনে কুশল বিনিময় করেছেন তিনি।

যদিও মুকুলের দিল্লি-যাত্রার কারণ নিয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে কেউ কিছু জানাননি। কারও কারও মতে, দিল্লির এমসে চিকিৎসা করাতে রাজধানী গিয়েছেন অসুস্থ মুকুল। জানা গিয়েছে, মুকুলের দিল্লি-যাত্রায় সঙ্গে গিয়েছেন তাঁরই দুই বিশ্বস্ত ব্যক্তি।

 

 

Previous articleইউক্রেন যু.দ্ধের আবহেই ভারত সফরে রুশ উপপ্রধানমন্ত্রী ডেনিস মন্তুরভ
Next articleতৃণমূলের মহিলা কাউন্সিলরকে বেধড়ক মা.রধর! কিন্তু কেন?