অ.বৈধ সম্পর্কের ভ.য়ানক পরিণতি! নারী নি.র্যাতনে ফের সংবাদ শিরোনামে মোদিরাজ্য

পুলিশ সূত্রে খবর, সুরাট শহরের ঘটনা। অভিযুক্তের নাম নিকুঞ্জ কুমার অমৃত ভাই প্যাটেল। সে বিবাহিত। স্ত্রী পাশের গ্রামেই আলাদা থাকতেন। তবে বিবাহিত হলেও সম্প্রতি এক তরুণীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান নিকুঞ্জ।

ফের সংবাদ শিরোনামে উঠে এল মোদিরাজ্য গুজরাট (Gujrat)। অবৈধ সম্পর্কের পরিণতি যে এতটা ভয়ানক হতে পারে তা জানলে শিউরে উঠবেন আপনিও। প্রেমিকার সঙ্গে এমন ভয়াবহ আচরণ দেখে চমকে উঠছে দেশবাসী। জানা গিয়েছে, গুজরাটে প্রেমিকাকে ধর্ষণ এবং পৈশাচিক শারীরিক নির্যাতনে অভিযুক্ত এক বিবাহিত এক ব্যক্তি। পুলিশ সূত্রে খবর, ওই যুবক যে বিবাহিত তা সম্প্রতি জানতে পারেন তরুণী। আর সেখান থেকেই ঘটনার সূত্রপাত। যুবক বিবাহিত জেনেই সম্পর্ক ভাঙতে উঠেপড়ে লাগেন তরুণী। আর সম্পর্ক ভাঙতে চাইলেই মাথার ঠিক রাখতে পারেনি অভিযুক্ত। আর তারপরই তরুণীকে ধর্ষণ এবং শারীরিক নির্যাতন (Assault) করেন ওই যুবক বলে অভিযোগ। তবে শুধু ধর্ষণ করেই ক্ষান্ত থাকেনি অভিযুক্ত। জানা গিয়েছে, রাগের বশে তরুণীর গোপানাঙ্গে লঙ্কার গুঁড়ো গুঁজে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে যুবকের বিরুদ্ধে। পরে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় তরুণীকে হাসপাতালে (Hospital) ভর্তি করানো হয় বলে খবর। তবে এমন ঘটনায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে মোদিরাজ্যে (Modi State)।

পুলিশ সূত্রে খবর, সুরাট শহরের ঘটনা। অভিযুক্তের নাম নিকুঞ্জ কুমার অমৃত ভাই প্যাটেল। সে বিবাহিত (Married)। স্ত্রী পাশের গ্রামেই আলাদা থাকতেন। তবে বিবাহিত হলেও সম্প্রতি এক তরুণীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান নিকুঞ্জ। তবে অভিযুক্ত যে বিবাহিত তা ঘুণাক্ষরেও টের পাননি ওই তরুণী। কিন্তু আচমকাই অভিযুক্ত যুবকের আসল চেহারা সামনে আসে তরুণীর। আর তারপর থেকেই সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে চান তিনি। কিন্তু এরপরই অভিযুক্ত নিকুঞ্জের সঙ্গে শুরু হয় অশান্তি। যার জেরেই সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নেন তরুণী। যা একেবারেই না পসন্দ ছিল যুবকের।

পুলিশ সূত্রে খবর, দুর্ঘটনার দিন মেজাজ হারিয়ে প্রেমিকার শরীরে কেবল লাইনের তার জড়িয়ে বেধড়ক মারধর করেন নিকুঞ্জ। এরপর ধর্ষণ করেন তাঁকে। এমনকী তরুণীর গোপনাঙ্গে লঙ্গার গুঁরু গুঁজেও দেওয়া হয়। পরে বিষয়টি নিয়ে কারও কাছে মুখ খুললে নির্যাতিতাকে প্রানে মেরে ফেলার পাশাপাশি তাঁদের ঘনিষ্ট মুহূর্তের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) পোস্ট করে দেওয়ার ভয় দেখানো হয়। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তরুণীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

ইতিমধ্যেই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে। এদিকে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন নির্যাতিতার পরিবারের সদস্যরা। ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় চরম চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

 

 

 

 

Previous articleধর্ম যাই হোক, হিং.সা ছড়ালেই দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে: মন্তব্য সুপ্রিম বিচারপতির
Next articleতামিলনাড়ু-কর্নাটক-মহারাষ্ট্রে স্বস্তি,’জা*ল্লিকাট্টু’ বহাল রাখল সুপ্রিম কোর্ট