“অমূল্য মুহূর্তের সাক্ষী হয়ে আপ্লুত”, নবজোয়ারে ফুরফুরা শরিফে অভিষেক

তৃণমূলে নবজোয়ার কর্মসূচির আজ ৪০তম দিনে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় হুগলিতে তাঁর কর্মসূচি শুরু করেছেন। জেলায় পা রেখে প্রথমেই তিনি যান ফুরফুরা শরিফে।

তৃণমূলে নবজোয়ার (Trinamoole Nabajowar) কর্মসূচির আজ ৪০তম দিনে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) হুগলিতে (Hoogly) তাঁর কর্মসূচি শুরু করেছেন। জেলায় পা রেখে প্রথমেই তিনি যান ফুরফুরা শরিফ (Furfura Sharif)। সেখানে গিয়ে সাক্ষাৎ করেন পীরজাদা ত্বহা সিদ্দিকি সহ বেশ কয়েকজনের সঙ্গে। সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয় বলেন, আগেও তিনি এখানে এসেছেন। ফুরফুরা শরিফের মতো ধর্মীয় স্থানে এসে ভালো লাগে জানিয়ে তিনি বলেন, “মানুষের কাছ থেকে লড়াই করার উৎসাহ পান তিনি। তাঁর বার্তা, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবে। এই রাজ্য-দেশ সকলের।” ফুরফুরা শরিফে আসা-যাওয়ার পথে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁদের অভাব, অভিযোগ, সমস্যার কথা শোনেন। সমাধানের আশ্বাস দেন। পাশাপাশি কেন্দ্রের প্রতিহিংসার রাজনীতি ও বঞ্চনার কথা তুলে ধরেন।

পরে তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) ফুরফুরা শরিফে যাওয়ার বেশকিছু ছবি পোস্ট করেন। তিনি লেখেন, “আজ, হুগলির জাঙ্গিপাড়ায় প্রয়াত পীর আবু বকর সিদ্দিকির মাজারে যাওয়ার সৌভাগ্য হল আমার। সাক্ষাৎ হল এখানকার প্রবীণতম ইমাম-সহ অন্যান্যদের সঙ্গে। সর্বজনের শান্তি কামনায় সকলে মিলে একসঙ্গে প্রার্থনা করলাম। মাজারের স্নিগ্ধ আবহে পরশ পেলাম শান্তির, সৌভ্রাতৃত্বের। জনসংযোগ যাত্রার সৌজন্যে আরও একবার এমন অমূল্য মুহূর্তের সাক্ষী হতে পেরে আমি আপ্লুত!”

অভিষেকের আরও সংযোজন, “তৃণমূলে নবজোয়ারে সামিল হতে মাজার চত্বরে এবং তার আশপাশে ভিড় জমিয়েছিলেন বহু মানুষ। আমার সঙ্গে কথা বলতে এগিয়ে এসেছিলেন তাঁরা। নিজেদের রোজের নানা প্রয়োজন, দাবি সাবলীলভাবে জানিয়েছিলেন আমাকে। এইভাবে মানুষের মাঝে মিশে গিয়ে, আমার অভিজ্ঞতার ঝুলি প্রতিদিন আরও, আরও সমৃদ্ধ হয়ে উঠছে!”

 

.

 

 

Previous articleকরমণ্ডল দু.র্ঘটনা ইস্যুতে মৌনতা ভঙ্গ! রেলমন্ত্রী হিসাবে পদত্যাগের কারণ খোলসা করলেন নীতীশ
Next articleWTC ফাইনালে কাকে এগিয়ে রাখলেন শাস্ত্রী?