র্যাগিং মোকাবিলায় এ বার ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর প্রযুক্তি ব্যবহার করা হতে পারে। এই নিয়ে ইতিমধ্যেই ইসরোর চেয়ারম্যান এস সোমনাথের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন রাজ্যপাল তথা আচার্য সিভি আনন্দ বোস।

যাদবপুর কাণ্ডের রেশ এখনো মেলায় নি ।তার আগেই পরিস্থিতিতে র্যাগিং রুখতে পদক্ষেপ করলেন রাজ্যপাল। বুধবার সন্ধ্যায় চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করেছে ইসরোর চন্দ্রযান ৩। প্রথম দেশ হিসাবে ভারত এই কৃতিত্ব অর্জন করেছে। সেই সাফল্যকে সামনে রেখেই রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে র্যাগিং নির্মূল করতে ইসরোর প্রযুক্তির সাহায্য নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রাজ্যপাল।

রাজভবনের বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে র্যাগিং রুখতে উপযুক্ত প্রযুক্তিকে যাতে কাজে লাগানো যায়, তা নিয়ে ইসরোর চেয়ারম্যানের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন রাজ্যপাল বোস। এই নিয়ে হায়দরাবাদে অ্যাডভান্সড ডেটা প্রসেসিং রিসার্চ ইন্সটিটিউটের সঙ্গেও আলোচনা করেছেন তিনি।
আসলে ইসরোর সঙ্গে যাদবপুরের যোগসূত্র রয়েছে। চাঁদের মাটিতে ল্যান়্ডার বিক্রমের ‘পাখির পালকের মতো অবতরণ’ কর্মসূচিতে ইসরোর সহযোগীর ভূমিকায় ছিল দেশের কয়েকটি প্রথম সারির শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। সেই তালিকার অন্যতম নাম যাদবপুর।
