শহরে ফিরতেই গ্রে.ফতার দত্তপুকুর বিস্ফোর.ণকাণ্ডের মূল পাণ্ডা! পুলিশ হে.ফাজতের নির্দেশ আদালতের

পুলিশ সূত্রে খবর, মজুত রাখা বিপুল পরিমাণ নিষিদ্ধ শব্দবাজি ও বিস্ফোরক ট্রাকে করে রাজ্যের বাইরে পাঠিয়ে দেওয়ারও ছক করেছিল সে। কিন্তু পুলিশের তৎপরতায় সেই চেষ্টা বানচাল হয়ে যায়।

বৃহস্পতিবারই দত্তপুকুরের (Duttapukur) বেআইনি বাজি কারবারের মূল চক্রী মহম্মদ নজরুল ইসলামকে (Najrul Islam) দমদম বিমানবন্দরের (Dumdum Airport) বাইরে থেকে গ্রেফতার করেছিল এসটিএফ (STF)। শুক্রবার তাকে বারাসত আদালতে (Barasat Court) তোলা হলে আটদিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বৃহস্পতিবার দমদম বিমানবন্দর চত্বরের বাইরে অপেক্ষা করছিলেন এসটিএফ অফিসাররা। আর তাতেই কেল্লাফতে। বৃহস্পতিবার সন্ধেয় বিমানবন্দরের বাইরে থেকে পাকড়াও করা হয় দত্তপুকুরের বেআইনি বাজি সরবরাহ কারবারের মূল পান্ডাকে।

এসটিএফ-র কাছে খবর ছিল দত্তপুকুরের অবৈধ বাজি কারবারের মূল পান্ডা মহম্মদ নজরুল ইসলাম চেন্নাই থেকে ফিরছে। দমদমে নামার পরেই তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। দত্তপুকুর বিস্ফোরণ কাণ্ডের পরেই এলাকা ছেড়ে চেন্নাই চলে গিয়েছিল বারাসতের আক্রমপুরের বাসিন্দা ওই ব্যবসায়ী।

পুলিশ সূত্রে খবর, মজুত রাখা বিপুল পরিমাণ নিষিদ্ধ শব্দবাজি ও বিস্ফোরক ট্রাকে করে রাজ্যের বাইরে পাঠিয়ে দেওয়ারও ছক করেছিল সে। কিন্তু পুলিশের তৎপরতায় সেই চেষ্টা বানচাল হয়ে যায়। এরপর গত ২৯ অগস্ট পাঁচটি ট্রাক আটক করে এসটিএফ। নিষিদ্ধ বাজিতে বোঝাই ছিল এই ট্রাকগুলি। গ্রেফতার করা হয় দুজনকে। আর ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করতেই নজরুলের বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য জানতে পারেন এসটিএফের গোয়েন্দারা। এরপর বৃহস্পতিবার তার কলকাতায় ফেরার খবর মিলতেই ফাঁদ পেতেছিলেন গোয়েন্দারা। চেন্নাই থেকে বিমানে দমদম নামার পরেই তাকে গ্রেফতার করা হয়। ধৃত নজরুলকে রিমান্ডে নিয়ে এই অবৈধ বাজি চক্রের অন্যদের খুঁজে বের করতে চান তদন্তকারী আধিকারিকরা।

 

 

 

 

 

 

Previous articleর.ক্ত পরীক্ষা করালেন অসু*স্থ দেব, বন্ধ ‘প্রধান’-এর শুটিং
Next articleডার্বির আগে রেফারিং নিয়ে সরব ইস্টবেঙ্গল, আয়োজকদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ লাল-হলুদ শীর্ষকর্তার