ধূপগুড়িতে জামানত জব্দ হয়েছে, তবু লজ্জা নেই সেলিমের! কটাক্ষ কুণালের

কুণালের কটাক্ষ, এই সেলিম, এই সিপিএম মানুষের কাছ থেকে পরিত্যক্ত। শুধুমাত্র বাংলায় নয়, ত্রিপুরার দিকে তাকান।

ধূপগুড়ি উপনির্বাচনে বিজেপির হাত থেকে জয় ছিনিয়ে নিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস।সিপিএম-কংগ্রেস একজোট হয়ে ভোট কাটার খেলায় নেমেও হালে পানি পায়নি। বরং সিপিএমের জামানত জব্দ হয়েছে। এই প্রসঙ্গে সিপিএমকে ধুয়ে দিলেন তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে শুক্রবার কুণাল বলেন, কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে বড় বড় কত কথা। তাতেও তো শেষ রক্ষা হলো না। ধুপগুড়ি তো হাত ছাড়া হলো বিজেপির।মানুষ দুহাত তুলে আশীর্বাদ করেছে তৃণমূলকে। ভরসা রেখেছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যেপাধ্যায়ের উন্নয়নে।

ধুপগুড়িতে সিপিএমের ভরাডুবি নিয়ে কুণালের সাফ কথা, ভোট কেটে বিজেপিকে সাহায্য করতে মাঠে নেমেছিল সিপিএম। এই সিপিএম বিজেপির দালাল। সিপিএম-কংগ্রেস একজোট হয়ে ভোট কাটতে ময়দানে নেমেছিল।মহম্মদ সেলিমের লাজ লজ্জা নেই। জামানত জব্দ হয়েছে। তারপরও বড় বড় কথা বলেন। এরা মানুষের কাছ থেকে শিক্ষা নেয় না। ২০০৮ এর পঞ্চায়েত নির্বাচন থেকে এদের হার শুরু।সবসময়ই বলে যে হার থেকে শিক্ষা নিচ্ছি। আজও সেই শিক্ষা নিয়ে উঠতে পারেনি সিপিএম।

কুণালের কটাক্ষ, এই সেলিম, এই সিপিএম মানুষের কাছ থেকে পরিত্যক্ত। শুধুমাত্র বাংলায় নয়, ত্রিপুরার দিকে তাকান।সিপিএম বাংলায় ভোট কেটে বিজেপিকে সাহায্য করার জন্য জোট করেছিল, অথচ ত্রিপুরায় সিপিএমের সিটই কেড়ে নিয়েছে বিজেপি। সিপিএম ত্রিপুরায় নিজেদের সিট ধরে রাখতে পারেনা, তবু লজ্জা নেই। আর এই বাংলায় বিজেপির সিট কেড়ে নিচ্ছে তৃণমূল।কেন্দ্রীয় বাহিনী, কেন্দ্রীয় কমিশন! অবাধে ভোট হয়েছে। ধুপগুড়ির মানুষ তৃণমূলের উন্নয়নে দুহাত ভরে আশীর্বাদ করেছে।

 

 

 

Previous articleঅ্যাপ্টিটিউড টেস্টের ভিডিওগ্রাফি নিয়ে ক্ষু.ব্ধ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়
Next articleদ.লিত বলেই আমন্ত্রিত নন! জি-২০’র নৈশভোজে খাড়গেকে না ডাকায় বি.স্ফোরক কংগ্রেস