ধৌলির পর মালদহ ইন্টারসিটি! ভাইফোঁটার দিন সকালে ফের এক্সপ্রেস ট্রেনে আ.গুন আ.তঙ্ক  

যাত্রীরা জানিয়েছেন, বুধবার মালদহ থেকে ট্রেন ছাড়ার পর সব স্বাভাবিকই ছিল। এক যাত্রী জানান, আচমকাই বি থ্রি কামরার যাত্রীরা ধোঁয়া বেরতে দেখেন।

ভাইফোঁটার (Bhai Phonta) দিন সাত সকালে ফের আগুন (Fire) আতঙ্ক এক্সপ্রেস ট্রেনে। বুধবার সকালে হাওড়াগামী মালদহ ইন্টারসিটি এক্সপ্রেসের (Maldah Intercity Express) ট্রেনের চাকা থেকে হু হু করে বেরোতে দেখা যায়। ঘটনাকে কেন্দ্র করে বীরভূমের (Birbhum) আমোদপুর স্টেশনে যাত্রীদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। মালদহ থেকে হাওড়ার উদ্দেশে রওনা হয়েছিল ট্রেনটি। তারই একটি কামরায় আগুন লেগে যায় বলে খবর। এদিন আমোদপুরে ট্রেন থামলে আতঙ্কে দ্রুত ট্রেনের কামরা থেকে নেমে আসেন যাত্রীরা। বেশ কিছুক্ষণ সেখানেই দাঁড়িয়েছিল ট্রেনটি। পরে রেলের আধিকারিকরা স্টেশনে পৌঁছে যান। পরীক্ষার পর ট্রেনটি ফের হাওড়ার উদ্দেশে রওনা দেয় বলে খবর।

যাত্রীরা জানিয়েছেন, বুধবার মালদহ থেকে ট্রেন ছাড়ার পর সব স্বাভাবিকই ছিল। এক যাত্রী জানান, আচমকাই বি থ্রি কামরার যাত্রীরা ধোঁয়া বেরতে দেখেন। সঙ্গে সঙ্গে রেল কর্তৃপক্ষকে জানানোর চেষ্টা করা হয়। এরপর আমোদপুর স্টেশনে ট্রেন থামলেই যাত্রীরা নেমে আসেন। তবে কীভাবে ওই আগুন লাগল, কোথা থেকে ধোঁয়া এল, সে ব্যাপারে এখনও কিছু জানা যায়নি। রেলের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, দূরপাল্লার ট্রেন হলে বড় বিপদ ঘটার সম্ভাবনা থাকত। এ ক্ষেত্রে যেহেতু ট্রেনের রুট দীর্ঘ নয়, সেকারণেই ট্রেনটিকে বিপদ বুঝে নিকটবর্তী স্টেশনে দাঁড় করিয়ে দেওয়া হয়। সেকারণেই কোনও সমস্যা হয়নি।

কয়েকদিন আগেই একইভাবে ধোঁয়া দেখা যায় পুরীগামী ধৌলি এক্সপ্রেসে। ওই ট্রেনের তৃতীয় বগির নীচ থেকে ধোঁয়া বেরতে দেখা যাচ্ছিল। আন্দুল স্টেশন পার হওয়ার পরই ঘটে যায় দুর্ঘটনা।

 

 

 

 

Previous articleআইসিসির বেছে দেওয়া পিচ বদল! সেমিফাইনালে আগে বিতর্কে ভারত
Next articleঐশ্বর্যা রাই বচ্চনের কাছে ক্ষমা চাইলেন রাজ্জাক!