মরসুমের প্রথম তুষারপাত! বরফের চাদরে ঢাকল দার্জিলিং, উচ্ছ্বসিত পর্যটকরা

বৃহস্পতিবার সকালে তুষারপাতের খবর পেয়ে দার্জিলিংয়ে থাকা পর্যটকরা স্নো-ফল উপভোগ করতে গাড়িতে চেপে সান্দাকফু ছুটেছেন। সূত্রের খবর, এদিন বিকেলে দার্জিলিং জেলার সান্দাকফু-সহ চন্দ্রু হ্রদে তুষারপাত শুরু হয়। সেই সঙ্গে হু হু করে নামতে শুরু করে পারদ।

পূর্বাভাস ছিলই। বৃহস্পতিবার বৃষ্টি (Rain) নামতেই মরশুমের প্রথম তুষারপাত (Snowfall) পাহাড়ে। সাদা বরফের আস্তারণে ঢাকল সান্দাকফু (Sandakphu)-ফালুট সহ সিঙ্গলিলা রেঞ্জের বিস্তীর্ণ অঞ্চল। গত কয়েকদিন ধরেই তুষারপাতের অনুকুল পরিবেশ তৈরি হচ্ছিল। অবশেষে বৃষ্টি নামতেই দেখা মিলল স্নো ফলের। এদিন সকাল থেকে দেখা মেলেনি সূর্যের। দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার কারণেই দৃশ্যমানতা ছিল অত্যন্ত কম। আর তারপর বেলা গড়াতেই বৃষ্টি শুরু দার্জিলিং, সান্দাকফু-সহ আশেপাশের এলাকায়। আর তাতেই কেল্লাফতে। এদিন মরশুমের প্রথম তুষারপাতেই বরফের চাদরে মুখ ঢেকেছে সান্দাকফু। পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মরসুমের প্রথম তুষারপাতের সাক্ষী হতে পেরে চরম আনন্দিত পর্যটকরা (Tourists)।

আর বৃহস্পতিবার সকালে তুষারপাতের খবর পেয়ে দার্জিলিংয়ে থাকা পর্যটকরা স্নো-ফল উপভোগ করতে গাড়িতে চেপে সান্দাকফু ছুটেছেন। সূত্রের খবর, এদিন বিকেলে দার্জিলিং জেলার সান্দাকফু-সহ চন্দ্রু হ্রদে তুষারপাত শুরু হয়। সেই সঙ্গে হু হু করে নামতে শুরু করে পারদ। দেখতে দেখতে বাড়ির চাল, মাঠ, রাস্তা ঢেকে যায় বরফের চাদরে। অন্যদিকে, গাছের পাতায় জমতে শুরু করে বরফ। আর দেখে আহ্লাদে আটখানা পর্যটকরা। ঠান্ডায় কাঁপতে থাকলেও বরফ দেখে কী আর নিজেকে ঠিক রাখা যায়? আর সেকারণেই এদিন তুষারপাত ও বরফের ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন অনেক পর্যটক।

উল্লেখ্য, সারা বছর পাহাড়ে পর্যটকদের ভিড় লেগেই থাকে। শুধু দার্জিলিং শহর নয়, আশপাশের বিভিন্ন জায়গা যেমন লেপচাজগৎ, সিটং, সান্দাকফু, ফালুটেও প্রচুর পর্যটক ভিড় জমান। বৃহস্পতিবার বৃষ্টি নামতেই সান্দাকফু, ফালুট ও আশপাশের এলাকায় তুষারপাত শুরু হয়।

 

 

 

Previous articleঅধ্যক্ষের আনা ‘উপহার’ নিতে অস্বীকার! বিজেপি বিধায়কদের আচরণে চ.রম ক্ষু.ব্ধ তৃণমূল
Next articleসময়ের আগেই প্রতিশ্রুতি পূরণ অভিষেকের, শুরু বার্ধক্যভাতা দেওয়ার প্রক্রিয়া