সোমে ৩৭০ ধারা রদ নিয়ে রায় শীর্ষ আদালতের

১৬ দিন শুনানির পরে চলতি বছরের ৫ সেপ্টেম্বর সেই মামলার রায়দান স্থগিত রাখে সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চ।

সংবিধানের ৩৭০ ধারা রদ নিয়ে যে সব মামলা দায়ের হয়েছিল, আগামিকাল সোমবার সেই মামলার রায়দান করবে সুপ্রিম কোর্ট। ২০১৯ সালের ৫ অগস্ট জম্মু ও কাশ্মীর থেকে সংবিধানের ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার করে নেওয়ার যে সিদ্ধান্ত নেয় নরেন্দ্র মোদি সরকার, তা নিয়ে একগুচ্ছ পিটিশন জমা পড়ে। সেগুলি মিলিয়ে যে মামলা শুনছিল শীর্ষ আদালত, সেই মামলার রায়দান করবেন ভারতের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ।১৬ দিন শুনানির পরে চলতি বছরের ৫ সেপ্টেম্বর সেই মামলার রায়দান স্থগিত রাখে সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চ।এই বেঞ্চে আছেন বিচারপতি সঞ্জয় কিষান কৌল, বিচারপতি সঞ্জীব খান্না, বিচারপতি বিআর গাভাই এবং বিচারপতি সূর্য কন্ত।

জম্মু ও কাশ্মীর থেকে সংবিধানের ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার করে নেওয়ায় জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা লোপ পায়। জম্মু-কাশ্মীরকে ভেঙে দুটি পৃথক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল তৈরি করা হয়। সোমবার সুপ্রিম কোর্ট যখন সেই মামলার রায় দেবে, তার কয়েক মাস পরেই লোকসভা ভোট হবে।

কাশ্মীর উপত্যকায় অবশ্য সোমবারের রায় ঘোষণাকে ঘিরে চাপা উত্তেজনা জমতে শুরু হয়েছে। বিরোধী দলনেতাদের ফের আটক করা হতে পারে, ফের ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ হতে পারে— এমন নানান গুজব উড়ে বেড়াচ্ছে বাতাসে। গত চার দিন ধরে সমাজমাধ্যমে কিছু বিধিনিষেধও আরোপ করা হয়েছে ১৪৪ ধারা পরিস্থিতির মতো করে। প্ররোচনামূলক বার্তা ছড়িয়ে পড়া আটকানোই তার উদ্দেশ্য বলে জানাচ্ছে পুলিশ প্রশাসন।আরও বেশি করে পুলিশ ও আধাসামরিক বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে বিভিন্ন স্থানে।

 

Previous articleগু*টখার বিজ্ঞাপনে কাজ, ক*ড়া শা*স্তির কো.পে শাহরুখ-অজয়-অক্ষয়!
Next articleগোষ্ঠীদ্ব.ন্দ্বে রাজস্থান-মধ্যপ্রদেশে মুখ্যমন্ত্রী বাছতে পারেনি বিজেপি, ছত্তিশগড়ে ভরসা আ.দিবাসী মুখে