বিয়েবাড়ি থেকে ফেরার পথে খু.ন তৃণমূল কর্মী, কাঠগড়ায় বিজেপি আশ্রিত দু.ষ্কৃতীরা!

পুলিশ সূত্রে খবর, গত গ্রাম পঞ্চায়েত নির্বাচনে তন্ময় তাঁর শ্বশুর দেবকুমার সরকারের হয়ে প্রচার করেছিলেন সাহাভিটা এলাকায়। তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতীকে তিনি জয়ীও হন দেবকুমার। অভিযোগ, এরপর থেকেই বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরা তন্ময়কে লাগাতার হুমকি দিচ্ছিল বলে অভিযোগ।

ফের তৃণমূল কর্মীকে (TMC) গুলি করে খুনের অভিযোগ বিজেপি (BJP) আশ্রিত দুষ্কৃতীদের। মৃত ব্যক্তি তৃণমূলের গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্যের জামাই বলে খবর। উত্তর দিনাজপুরের (North Dinajpur) ইটাহার থানার সাহাভিটার ঘটনা। স্থানীয় সূত্রে খবর, আহতের নাম তন্ময় সরকার (৩০)। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুশুমুন্ডি থানার দেওখন্ডা এলাকার বাসিন্দা তিনি। মঙ্গলবার নিজের শ্যালিকার বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে ফেরার পথে গুলিতে খুন তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্যের জামাই।

পুলিশ সূত্রে খবর, গত গ্রাম পঞ্চায়েত নির্বাচনে তন্ময় তাঁর শ্বশুর দেবকুমার সরকারের হয়ে প্রচার করেছিলেন সাহাভিটা এলাকায়। তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতীকে তিনি জয়ীও হন দেবকুমার। অভিযোগ, এরপর থেকেই বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরা তন্ময়কে লাগাতার হুমকি দিচ্ছিল বলে অভিযোগ। তবে গ্রাম পঞ্চায়েতের নির্বাচন শেষ হলেও থামেনি হিংসা। মঙ্গলবার সন্ধে নাগাদ সাহাভিটা এলাকায় নিজের বাইকে চড়ে শ্বশুরবাড়ির বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে বাড়ি ফিরছিলেন ওই তৃণমূল কর্মী। আর শ্বশুরবাড়ি থেকে মাত্র ২ কিলোমিটারের মধ্যেই একদল দুস্কৃতী তাঁর পিঠে গুলি ছোঁড়ে বলে অভিযোগ। এদিকে গুলি চালানোর আওয়াজ শুনে স্থানীয় বাসিন্দারা ছুটে গিয়ে তাঁকে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। এরপর তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে ইটাহার ব্লক হাসপাতালে ও পরে রায়গঞ্জ মেডিক্যাল কলেজ হাসাপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়৷

তবে মঙ্গলবার গভীর রাতে অস্ত্রোপচারের চেষ্টা করলেও শেষরক্ষা হয়নি। বুধবার ভোর সাড়ে চারটা নাগাদ মৃত্যু হয় যুবকের। মৃতের শ্বশুর দেবকুমার সরকারের অভিযোগ, পঞ্চায়েত নির্বাচনে তাঁর সমর্থনে ভোট প্রচার করায় খুন করা হল জামাইকে। ঘটনার সঙ্গে বিজেপির যোগ রয়েছে বলে দাবি তাঁর। ইতিমধ্যেই দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে পুলিশ। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

 

 

 

 

Previous articleব্যবসায়ী সোহরাব আলির বাড়িতে আয়কর হা.না! আসানসোল-সহ একাধিক জায়গায় চলছে তল্লাশি
Next articleকোটি কোটি টাকার প্র.তারণার অভিযোগ! দুবাইয়ে আ.টক মহাদেব বেটিং অ্যাপের মালিক