প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের পরই ‘হনুমান চালিশা’ পড়ে প্রথম বিমান অযোধ্যার মাটিতে

প্রাথমিকভাবে মাধ্যমে জুড়বে দিল্লি, মুম্বাই ও আমেদাবাদ। জানুয়ারি থেকে চালু হবে সেই বিমান পরিষেবা।

শনিবার অযোধ্যায় আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। আর তাঁর হাতে উদ্বোধন হওয়া অযোধ্যার প্রথম বিমানবন্দর। প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের পরই আগা গোড়া ধর্মীয় স্লোগানে মোড়া বিমান সফর শেষে যাত্রীরা জানালেন পবিত্র অযোধ্যায় পা রাখতে পেরে তাঁরা অত্যন্ত আপ্লুত।

অযোধ্যা ধাম মহর্ষি বাল্মীকি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের (Maharishi Valmiki International Airport) প্রাথমিকভাবে মাধ্যমে জুড়বে দিল্লি, মুম্বাই ও আমেদাবাদ। জানুয়ারি থেকে চালু হবে সেই বিমান পরিষেবা। শনিবার সেই বিমানবন্দরের উদ্বোধন করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি উল্লেখ করেন যেভাবে মহর্ষি বাল্মীকির হাতে রামায়ণের আলোকিত হয়েছিল, সেভাবেই এই বিমানবন্দরের মধ্যে দিয়ে আলোকিত হবে অযোধ্যা। এই বিমানবন্দরের মাধ্যমে বছরে ১০ লক্ষ মানুষকে পরিষেবা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী অযোধ্যায় বিমানবন্দর উদ্বোধন করার পরই দিল্লি থেকে ইন্ডিগো-র (Indigo) একটি বিমান প্রথমবার অযোধ্যার মাটি ছোঁয়ার জন্য রওনা দেয়। সেখানে দেখা যায় প্লেনের ক্যাপ্টেন আশুতোষ শেখর জয় শ্রীরাম বলেই যাত্রীদের সম্ভাষণ জানান। এরপর বিমান রওনা দিলে যাত্রীরা হনুমান চালিশা খুলে পড়তে শুরু করেন। গোটা সফর তাঁরা সেই স্তবের মধ্যে দিয়েই হয়তো কোনও ভয় কাটানোর চেষ্টা করেছেন। তবে নির্দিষ্ট সময়ে নির্বিঘ্নে বাল্মীকি বিমানবন্দরে অবতরণ করে ইন্ডিগো-র বিমানটি।

Previous article‘রাম’ নিয়ে উন্মাদনার মাঝেই অ.শান্ত অযোধ্যা! নারী সুরক্ষা নিয়ে ফের প্রশ্নের মুখে যোগী সরকার
Next articleঘোষণা হয়ে গেল আসন্ন এএফসি এশিয়ান কাপের জন্য চূড়ান্ত ভারতীয় দল