মোদির জমানায় বিপর্যস্ত দেশ! বিজেপিকে একটাও ভোট না দেওয়ার আর্জি ‘দেশ বাঁচাও গণমঞ্চ’-র

মোদির জমানায় চরম বিপর্যস্ত দেশ! বৃহস্পতিবার এভাবেই কেন্দ্রের বিরুদ্ধে গর্জে উঠল ‘দেশ বাঁচাও গণমঞ্চ’। ‘নো ভোট টু বিজেপি’ (No Vote to BJP) স্লোগানকে সামনে রেখে বৃহস্পতিবার পথে নামলেন বুদ্ধিজীবীরা। এদিন বালির রবীন্দ্র ভবনে (Rabindra Bhawan) এলাকাবাসীদের সঙ্গে আলাপচারিতায় মিলিত হলেন তাঁরা। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সঙ্গীত শিল্পী সৈকত মিত্র, সমাজ-কর্মী ও অধ্যাপিকা অনন্যা চক্রবর্তী, অভিনেতা বিভান ঘোষ, বরানগর আইএসআইয়ের অধ্যাপক কুন্তল ঘোষ, চিকিৎসক ভাস্কর চক্রবর্তী, প্রাক্তন বামনেতা সমীর পতুতুন্ডু, বিশিষ্ট প্রাক্তন ফুটবলার, কিষাণ ক্ষেত মজদুর সমিতির সভাপতি পূর্ণেন্দু বসু, কবি প্রসূন ভৌমিক-সহ বিশিষ্টরা।

পাশাপাশি এদিনের অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন বিধায়ক ডাঃ রাণা চট্টোপাধ্যায়, সাংসদ ও আইএনটিটিইউসি’র সর্বভারতীয় সভানেত্রী দোলা সেন, হাওড়ার তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়ও। হাওড়ার তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, বুদ্ধিজীবীদের এই অসাধারণ বক্তব্য আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে। তাঁদের এই বক্তব্য আমরা রেকর্ড করে ভোটের প্রচারে বিভিন্ন জায়গায় চালাবো।

তবে এদিন উপস্থিত বুদ্ধিজীবীরা কিভাবে বিজেপি তথা মোদির জমানায় সর্বস্তরে ভারতের বিপর্যয় নেমে এসেছে তা তথ্য দিয়ে তুলে ধরেন। পাশাপাশি কেন বিজেপিকে একটি ভোটও নয় তাও সাধারণ মানুষকে বুঝিয়ে বলেন তাঁরা। বক্তব্যে উঠে আসে কেন্দ্রীয় সরকার তথা নরেন্দ্র মোদির দ্বিচারিতার কথাও। কেন এই রাজ্যের ৪২টি আসনের সবকটিই তৃণমূলের জেতা উচিত তাও বুঝিয়ে বলেন তাঁরা। এভাবেই কেন্দ্রের বিরুদ্ধে গর্জে উঠল ‘দেশ বাঁচাও গণমঞ্চ’। ‘পাশাপাশি এদিনের অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন বিধায়ক ডাঃ রাণা চট্টোপাধ্যায়, সাংসদ ও আইএনটিটিইউসি’র সর্বভারতীয় সভানেত্রী দোলা সেন, হাওড়ার তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়ও। হাওড়ার তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, বুদ্ধিজীবীদের এই অসাধারণ বক্তব্য আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে। তাঁদের এই বক্তব্য আমরা রেকর্ড করে ভোটের প্রচারে বিভিন্ন জায়গায় চালাবো।


তবে এদিন উপস্থিত বুদ্ধিজীবীরা কিভাবে বিজেপি তথা মোদির জমানায় সর্বস্তরে ভারতের বিপর্যয় নেমে এসেছে তা তথ্য দিয়ে তুলে ধরেন। পাশাপাশি কেন বিজেপিকে একটি ভোটও নয় তাও সাধারণ মানুষকে বুঝিয়ে বলেন তাঁরা। বক্তব্যে উঠে আসে কেন্দ্রীয় সরকার তথা নরেন্দ্র মোদির দ্বিচারিতার কথাও। কেন এই রাজ্যের ৪২টি আসনের সবকটিই তৃণমূলের জেতা উচিত তাও বুঝিয়ে বলেন তাঁরা।

Previous articleসম্প্রীতির নয়া নজির! ইদের আনন্দ ভুলে হিন্দু বৃদ্ধার সৎকার মুসলিমদের
Next articleবাড়ি থেকে পালিয়েছিলাম! পুরীতে খোঁজ মিলতেই ‘অকপট’ বিজেপি নেতার ছেলে