Wednesday, May 7, 2025

ঘূর্ণিঝড় রেমালের তাণ্ডবে ক্ষয়ক্ষতির মোকাবিলা ও দুর্গতদের উদ্ধারে ঝাঁপিয়ে পড়েছে রাজ্য প্রশাসন। পুলিশ থেকে উদ্ধারকারী দল- হয়েছে উপকূলবর্তী এলাকায় লাগাতার কাজ করেছে তারা। মঙ্গলবার সকালে এক্স হ্যান্ডেলে (X Handle) তাঁদের কৃতজ্ঞতা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। একই সঙ্গে ঘূর্ণিঝড়ে মৃতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান তিনি।দুদিন ধরে বাংলার উপকূল থেকে উত্তরে দাপট দেখিয়েছে রেমাল (Remal)। ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। তবে, উদ্ধারকারী দলের তৎপরতায় দ্রুত উদ্ধার সম্ভব হয়েছে। এদিন সকালে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে (X Handle) ‘রেমাল’ যোদ্ধাদের উদ্দেশে মুখ্যমন্ত্রী লেখেন,
“আমি ঘূর্ণিঝড় রেমালের থেকে সবার নিরাপত্তার জন্য প্রার্থনা করছি এবং মৃতদের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।
ত্রাণ কাজের সতর্ক নজর রাখার পাশাপাশি যাঁরা এই ভয়াবহ পরিস্থিতিতে মানুষকে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করছে আমি আমার সেই ভাই-বোনদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই।
আমরা করব জয়!”


রবিবার সারারাত পরিস্থিতির উপর নজর রেখেছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী। ফোনে যোগাযোগ রেখেছেন রাজ্যের মুখ্যসচিব বিপি গোপালিকা ও কলকাতার মেয়র তথা রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের সঙ্গেও। প্রশাসনকে দ্রুত প্রয়োজনীয় সাহায্য ও ত্রাণ দেওয়ার পরামর্শ দেন মমতা। পরে জনসভা থেকেও জানান, লোকসভা নির্বাচন মিটে গেলে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন।






Related articles

মকড্রিলের আগেই শুরু প্রত্যাঘাত, মধ্যরাতে পাক অধিকৃত কাশ্মীরে ভারতের মিসাইল হানা

দেশজুড়ে মকড্রিল শুরুর কয়েক ঘণ্টা আগেই মঙ্গলবার মধ্যরাতে পাক অধিকৃত কাশ্মীরে (POK) মিসাইল হানা ভারতের। সেনার তরফে এক্স...

সচেতনতায় জোর! রাজ্য জুড়ে পালিত হল বিশ্ব হাঁপানি দিবস

মঙ্গলবার রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে পালিত হল বিশ্ব হাঁপানি দিবস। প্রতি বছর মে মাসের প্রথম মঙ্গলবার এই দিনটি পালিত...

ভিনরাজ্যে হেনস্থা! বাংলার শ্রমিকদের সুরক্ষায় কেন্দ্রকে চিঠি মুখ্যসচিবের

ভিনরাজ্যে কাজ করতে গিয়ে বারবার হেনস্থার শিকার হচ্ছেন বাংলার পরিযায়ী শ্রমিকরা। বিষয়টি নিয়ে এবার সরাসরি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিব গোবিন্দ...

অসুস্থতায় বদলে গেল ট্রেন যাত্রা! জবলপুর যাওয়ার পথে নিখোঁজ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

শনিবার রাতে দিল্লি থেকে মধ্যপ্রদেশের জবলপুরগামী গন্ডোয়ানা এক্সপ্রেসে সফর করছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জুয়েল ওরাম। কিন্তু রবিবার দামোহ স্টেশনে...
Exit mobile version