Friday, December 5, 2025

আগামিকাল এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের ম্যাচে জয় লক্ষ্য লাল-হলুদের

Date:

Share post:

এবার মিশন এএফসি কাপ। আগামিকাল থিম্পুতে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগে অভিযান শুরু করবে ইস্টবেঙ্গল এফসি। প্রথম ম্যাচে ইস্টবেঙ্গলের সামনে ভুটানেরই পারো এফসি। আইএসেল-এর ব্যর্থতা কাটিয়ে এএফসি কাপে ঘুরে দাঁড়াতে মরিয়া লাল-হলুদ ব্রিগেড।

এদিকে শনিবারের ম্যাচে আবার ইস্টবেঙ্গল কোচের বেঞ্চে বসা নিয়েও একটা জটিলতা রয়েছে। রাত পর্যন্ত যা কাটেনি। এএফসি-তে নাম নথিভুক্ত না হওয়ায় শুক্রবার সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত থাকতে পারেননি অস্কার। ইস্টবেঙ্গলের দাবি, সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনের গাফিলতিতেই এটা হয়েছে। ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের পক্ষ থেকে আগে জানানো সত্ত্বেও ফেডারেশন ঠিক সময় আরইসিসি ফর্ম জমা দিয়ে এএফসি-র ছাড়পত্র আনতে পারেনি। তবে ক্লাব ম্যানেজমেন্টের আশা, ম্যাচের আগেই অনুমতি মিলবে। না এলেও টেকনিক্যাল অফিসিয়াল হিসেবে বেঞ্চে বসতে পারবেন কোচ।

ভুটানে সমস্যার পাহাড় ডিঙিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগে গ্রুপের বাধা টপকানো কতটা কঠিন? সাংবাদিক বৈঠকে এসে সহকারী কোচ বিনো জর্জ ও ফুটবলার নাওরেম মহেশের মুখেও দুটি বড় সমস্যার কথা। কৃত্রিম ঘাসের মাঠ ও চাঙলিমাথাঙ স্টেডিয়ামের উচ্চতা। সঙ্গে ঠান্ডা হওয়া তো রয়েছেই। এই নিয়ে বিনো বলছেন, ‘‘আমরা কৃত্রিম ঘাসের মাঠে খেলিনি বহুদিন। তার উপর উচ্চতাও একটা ফ্যাক্টর। তবে আমরা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য তৈরি।“

শুক্রবার বিকেলে ম্যাচ ভেনুতে অনুশীলন করেছেন নন্দ, দিয়ামনতাকোসরা। মহেশ পুরো ফিট না হলেও খেলার সম্ভাবনা রয়েছে। বললেন, ‘‘এখানে প্রতিকূল পরিবেশ থাকলেও আমরা এখান থেকে ঘুরে দাঁড়াতে চাই।”

spot_img

Related articles

কাজ করার সময়ই অসুস্থ BLO: হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা আরও বাড়ল

এসআইআর-এর সময় সীমা বাড়ানো হোক। এই দাবিতে রাজ্যের সিইও দফতরের সামনে লাগাতার আন্দোলনে বিএলও অধিকার রক্ষা মঞ্চ। যেভাবে...

বাংলা-বিরোধিতায় বিদ্যুৎ-বরাদ্দ কমে ১২ ভাগের ১ ভাগ! অভিষেকের প্রশ্নের নির্লজ্জ উত্তর কেন্দ্রের

পরিকাঠামো। স্বাস্থ্য। একশো দিনের কাজ। শিক্ষা। সব ক্ষেত্রের পরে এবার কোপ বিদ্যুতে! শুধুমাত্র বাংলার প্রতি বিমাতৃসুলভ আচরণে বিদ্যুতের...

সিবিআই মামলায় জামিন সুজয়কৃষ্ণর: নির্দেশ কলকাতা হাই কোর্টের

নিয়োগ মামলায় দীর্ঘ কয়েক মাস নিজের বাড়িতেই গৃহবন্দি ছিলেন সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। এবার জামিন পেয়ে বাস্তবিক জেলমুক্তি। সিবিআই-এর (CBI)...

SIR-র সময় বাড়াতে চায় কমিশন: উল্টো সুর রাজ্যের CEO-র!

রাজ্যে একের পর এক বিএলও মৃত্যু ও অসুস্থতার পরে বাংলার বিএলও-রা লাগাতার আন্দোলনের পথে যেতে বাধ্য হয়েছেন। তাঁদের...