ররিবার চুঁচুড়ার ধরমপুর অ্যাথলেটিক ক্লাবে(Dharampur Athletic Club) অনুষ্ঠিত হলো ১৬টি দল নিয়ে চলা ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল ম্যাচ। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পরিবহন মন্ত্রী স্নেহাশিস চক্রবর্তী(Snehashis Chakraborty)।

ফাইনাল ম্যাচ শুরুর আগে তিনি উভয় দলের খেলোয়াড়দের শুভেচ্ছা জানান, ফুল দিয়ে অভ্যর্থনা করেন এবং করমর্দনের মাধ্যমে তাঁদের উৎসাহ দেন। এরপর তিনি পেনাল্টি শুট আউটের মাধ্যমে খেলার শুভ সূচনা করেন।

এই বিশেষ দিনে মন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদার, প্রাক্তন পৌরপ্রধান গৌরিকান্ত মুখার্জি, জনপ্রতিনিধি মৌসুমী বসু চ্যাটার্জি, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি রত্না অধিকারী সহ বহু ক্রীড়াবিদ ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।

মন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় ফুটবলের গুরুত্ব নিয়ে বলেন, “ফুটবল শুধুমাত্র একটি খেলা নয়, এটি পরিশ্রম, শৃঙ্খলা ও সংহতির প্রতীক। বাংলার মাটিতে ফুটবল বহু প্রতিভার জন্ম দিয়েছে এবং হুগলি জেলা তার একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।” তিনি বাংলা চলচ্চিত্র ‘ধন্যি মেয়ে’র কথা তুলে ধরে ফুটবলের সাংস্কৃতিক প্রভাবের দিকটিও উজ্জ্বল করেন।

শেষে তিনি চাকরি হারা প্রার্থীদের দুঃখ-কষ্টের কথা স্মরণ করেন সহ মুখ্যমন্ত্রীর প্রতি আশ্বাসরা কারো আহ্বান জানান এবং বিজেপি সাংসদ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় প্রসঙ্গে আলোকপাত করেন। সেইসঙ্গে ভারতীয় সেনাবাহিনীর সাহসিকতার প্রশংসা করে হুগলির গর্ব, বীর জওয়ান পূর্ণম সাউ-এর অবদানকেও কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেন।

–

–

–
–

–

–
–
–
–
–