একটা বিয়ে করেই সুকান্ত মজুমদারকে শুইয়ে দিয়েছেন দিলীপ ঘোষ(Dilip Ghosh)। আগে দিলীপ ঘোষকে সামলান, তৃণমূলকে চ্যালেঞ্জ করবেন তারপর। বিজেপির ট্রেনি সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে চ্যালেঞ্জ ছুড়লেন তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক মুখপাত্র কুণাল ঘোষ(Kunal Ghosh)।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরের আগে আলিপুরদুয়ারের উন্নয়ন ও ভোটার তালিকা নিয়ে সুকান্ত মজুমদার মুখ খোলায় তাকে পাল্টা নিশানা করল তৃণমূল(TMC)। তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ বলেন, সুকান্ত মজুমদারের ক’টা মুখ। একটা মুখে ভোটার তালিকা নিয়ে কথা বলেন, অন্যদিকে নিজের স্ত্রীয়ের দুটো ভোটার কার্ড। কুণালের সাফ কথা, বাংলা তার প্রাপ্য টাকা চেয়েছে, কোনও ব্যক্তিগত টাকা চাইছে না। আমরা খুব স্পষ্টভাবে সে কথা বলছি। সুকান্ত মজুমদাররা কুৎসা করছেন। বিজেপির ব্যর্থ সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। উনি আসার পর থেকে বিজেপি আরও তলানিতে পৌঁছে গিয়েছে। তারপর এখন তো একটা বিয়ে করে দিলীপ ঘোষ সুকান্ত মজুমদারকে শুইয়ে দিয়েছেন। আগে তো তিনি দিলীপ ঘোষকে সামলান, তারপর তৃণমূলকে চ্যালেঞ্জ করতে আসবেন।
কুণাল(Kunal Ghosh) বলেন, বাম জমানায় অরাজকতা ছিল উত্তরবঙ্গে। যা উন্নয়ন হয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় করেছেন। দার্জিলিং-ডুয়ার্সে পর্যটক উপচে পড়ছে। উন্নয়ন চলছে। মুখ্যমন্ত্রী বারবার উত্তরের জেলায় যান, প্রশাসনিক বৈঠক করে সমস্তরকমভাবে প্রশাসনিক পরিকাঠামো তৈরি করেছেন। রেলমন্ত্রী থাকাকালীন যা ট্রেন উত্তরবঙ্গকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দিয়েছেন, তা কেউ দেননি। চা বাগানের শ্রমিকদের সার্বিক কল্যাণ, পারিশ্রমিক বৃদ্ধি, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, তাঁদের জীবন-জীবিকা সমস্ত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় করেছেন। বিজেপির কোনও অবদান নেই। বিজেপি শুধু ভেদাভেদের রাজনীতি করে গিয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মানুষের পাশে আছেন। মানুষ তাই বিজেপির পাশ থেকে সরে যাচ্ছে, তৃণমূলের কাছে আসছে।
–
–
–
–
–
–
–
–
–
–
–
–