শুধু বৃহৎ শিল্প নয়, ক্ষুদ্র – মাঝারি ও কুটির শিল্পেও এখন এগিয়ে বাংলা। যাদের একটা সময় ধর্তব্যের মধ্যেই আনা হয়নি, বাংলার সেই প্রান্তিক মানুষগুলি ও তাদের কাজকে পাদপ্রদীপের আলোয় এনে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে আর্থিক সাহায্য থেকে রাজ্যের নিজস্ব টেক্সটাইল শিল্পকে কাজে লাগিয়ে একদিকে বিপুল কর্মসংস্থান ও আর্থিক নিশ্চয়তা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
বৃহস্পতিবার শিল্পান্ন উদ্বোধনের মঞ্চে তিনি বলেন, ৫ কোটি মিটার কাপড় রাজ্য থেকে নেওয়া হয়। সরকারি স্কুলগুলির বাচ্চাদের স্কুলড্রেস তৈরি হয়। এছাড়া তাঁত শিল্পে এখনও পর্যন্ত ৩২০০ শিল্পী যুক্ত রয়েছেন। এদের জন্য তৈরি হয়েছে তিন লক্ষ কুড়ি হাজার শ্রম দিবস। ক্ষুদ্র কুটিরশিল্পের ৬৬০টির বেশি ক্লাস্টার তৈরি হয়েছে। এমএসএমই তে বাংলা এখন এক নম্বরে। রাজ্যে প্রায় ৯ লক্ষ ৫০ হাজার কোটি টাকা ব্যাংক লোন এর ব্যবস্থা করে দিয়েছে। রাজ্যে ৯০ লক্ষের বেশি ইউনিট তৈরি হয়েছে। ১ কোটি ৩০ লক্ষ মানুষ কাজ করেন এসব ক্ষেত্রে। এদিন শিল্পপতি রুদ্র চট্টোপাধ্যায়কে ডায়াবেটিকদের জন্য নতুন পদ্ধতিতে একটি চা তৈরির অভিনব পন্থাও বাতলে দেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, পেয়ারা পাতা নিয়ে তাকে কুচি করে কেটে ভালো করে ধুয়ে গরম জল – লেবু সহ ( বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে) একরকমের বিশেষ চা তৈরি হতে পারে যা স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী হবে।
আরও পড়ুন – ২৩৩০ কোটির পাহাড়প্রমাণ বকেয়া আগে মেটাক কেন্দ্র! স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠকে তোপ চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যের
_
_
_
_
_
_
_
_
_
_
_
_