বৃষ্টির (Rain) দুর্যোগকে উপেক্ষা করে মহালয়ার পর থেকেই প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে দর্শনার্থীদের ঢল নেমেছিল, যা কিনা নবমীর সকালেও একইভাবে এগিয়ে চলেছেন। অষ্টমী থেকে বৃষ্টি পুজোর (Durga Puja) আনন্দের মাঝে অনুপ্রবেশ ঘটানোর চেষ্টা করলেও বাঙালি তাকে পাত্তা দিতে নারাজ। কিন্তু শারদীয়ার শেষ ল্যাপে দুর্যোগহীন থাকবে না বঙ্গ, পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের।আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Alipore Weather Department)জানিয়েছে, নবমী এবং দশমীতে শহরে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়তে পারে। শুধু কলকাতাই নয়, দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাগুলিতেও বৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে।

আজ নবমী, অদ্যই শেষ রজনী। দেবী দশভূজার আরাধনায় বুধবার সকাল থেকে শুরু হয়েছে পূজাপাঠ। এখনও পর্যন্ত কোথাও বৃষ্টির খবর মেলেনি। তবে পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগরে, উত্তর অন্ধ্র উপকূলের কাছে একটি ঘূর্ণাবর্ত অবস্থান করছে, যা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৭.৬ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত। এর প্রভাবে দুপুরের পর থেকে বৃষ্টি শুরু হবে দক্ষিণবঙ্গে জেলায় জেলায়। দশমী- একাদশীতে বৃষ্টি বাড়বে। পাশাপাশি এদিন উত্তর আন্দামান সাগরেও ঘূর্ণাবর্ত নিম্নচাপের আকার নিতে পারে। অনেক জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিও হতে পারে। এক-দু’ জায়গায় ঘণ্টায় ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে দমকা হাওয়া বইতে পারে। তাই আজ রাতে ঠাকুর দেখতে গেলে ছাতা-রেইনকোট অবশ্যই নিতে হবে।

–

–

–

–

–

–

–

–