বাংলায় নদীয়া রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের হাত ধরেই জগদ্ধাত্রী পুজোর( Jagadhatri Puja) প্রচলন হয় ১৭০০ দশকে। তারপরই কৃষ্ণনগর থেকে চন্দননগর বাঁশবেড়িয়া থেকে কলকাতা এবং বাংলার বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ে এই জগদ্ধাত্রী পুজো। এবার কৃষ্ণনগরের জগদ্ধাত্রী পুজোয় আরো এক নতুন পালক জুড়তে চলেছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের(Mamata Banarjee) হাতে কৃষ্ণনগরের বেশ কিছু ক্লাব ও বারোয়ারির পুজোর উদ্বোধন হতে চলেছে ভার্চুয়ালি।

কৃষ্ণনগরে অন্যতম ঐতিহ্যমন্ডিত এবং প্রাচীন খ্যাতনামা পুজো চাষাপাড়া বারোয়ারির বুড়িমা। দিনগুলিতে লক্ষাধিক মানুষের সমাগম হয় বুড়িমাকে দেখার জন্য। আগামী ২৯ অক্টোবর ভার্চুয়ালি মুখ্যমন্ত্রী দর্শন করবেন এই প্রতিমার। সেই দিনই কৃষ্ণনগরের পাত্র বাজারের স্বীকৃতি ক্লাব, এবং বাঘাডাঙা বারোয়ারি-সহ আরো দু’একটি পুজোর উদ্বোধন মুখ্যমন্ত্রী ভার্চুয়ালি করবেন বলে জানা গিয়েছে প্রশাসনিক সূত্রে।

কৃষ্ণনগরে অন্যতম ঐতিহ্যমন্ডিত এবং প্রাচীন খ্যাতনামা পুজো চাষাপাড়া বারোয়ারির বুড়িমা। দিনগুলিতে লক্ষাধিক মানুষের সমাগম হয় বুড়িমাকে দেখার জন্য। আগামী ২৯ অক্টোবর ভার্চুয়ালি মুখ্যমন্ত্রী দর্শন করবেন এই প্রতিমার। সেই দিনই কৃষ্ণনগরের পাত্র বাজারের স্বীকৃতি ক্লাব, এবং বাঘাডাঙা বারোয়ারি-সহ আরো দু’একটি পুজোর উদ্বোধন মুখ্যমন্ত্রী ভার্চুয়ালি করবেন বলে জানা গিয়েছে প্রশাসনিক সূত্রে।

চাষাপাড়া বারোয়ারির সম্পাদক গৌতম ঘোষ বলেন,”এবারে জগৎখ্যাত বুড়িমা দর্শন করবেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী, এটা আমাদের কাছে বড় পাওনা, এলাকাবাসী তথা কৃষ্ণনগরবাসী এতে ভীষণ আনন্দিত উৎসাহিত, আমাদের আরো আশা যদি মুখ্যমন্ত্রী কোন বছর সময় পেয়ে নিজে আমাদের বুড়িমাকে দর্শন করতে আসেন তাহলে আমরা আরো আনন্দিত হব।” কৃষ্ণনগরের পাত্রবাজার স্বীকৃতি ক্লাব এর সম্পাদক অভিনব ভট্টাচার্য্য বলেন,”এবার আমাদের এই পুজো ২৯ তারিখে ভার্চুয়ালি মুখ্যমন্ত্রী প্রতিমা দর্শন করবেন। এই নিয়ে আমাদের এলাকাবাসী ভীষণভাবে উৎসাহিত ও আমাদের আনন্দ আরো শতগুণ বেড়ে গেছে এবং সবার সাথে এই খুশির মুহূর্ত ভাগ করতে পেরে আমরা গর্বিত।”

এ বিষয়ে বাঘাডাঙা বারোয়ারি সম্পাদক সুমিত ঘোষ জানান, “মুখ্যমন্ত্রী আমাদের পুজো উদ্বোধন করাতে পুজো নিয়ে আমাদের উৎসাহ আনন্দ উদ্দীপনা কয়েক শতগুণ বেড়ে গিয়েছে। ২৯ তারিখ ভার্চুয়ালি মুখ্যমন্ত্রীর হাতেই উদ্বোধন হবে আমাদের পুজোর এই নিয়ে আমাদের এলাকাবাসীর ভীষণ উৎসাহিত এবং আমরা গর্বিত।”

–

–

–

–


