মানুষ–প্রাণী সংঘাত রুখতে নজিরবিহীন পদক্ষেপ বন দফতরের (Forest Department)। দার্জিলিং জেলার তুকরিয়াঝর রেঞ্জ থেকে বাগডোগরা রেঞ্জে একদল হাতিকে সফলভাবে স্থানান্তর করা হয়েছে। বন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, তুকরিয়াঝর জঙ্গল ইতিমধ্যেই ধারণক্ষমতার সীমায় পৌঁছেছিল। হাতির সংখ্যা বাড়তে থাকায় গ্রামাঞ্চলে আতঙ্ক ছড়াচ্ছিল, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছিল ফসলও। তাই মানুষ ও বন্যপ্রাণ উভয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কার্শিয়াং বন বিভাগ হাতির একটি অংশকে বাগডোগরা রেঞ্জে স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত নেয়।
বন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, তুকরিয়াঝর জঙ্গল ইতিমধ্যেই ধারণক্ষমতার সীমায় পৌঁছেছিল। হাতির সংখ্যা বাড়তে থাকায় গ্রামাঞ্চলে আতঙ্ক ছড়াচ্ছিল, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছিল ফসলও। তাই মানুষ ও বন্যপ্রাণ উভয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কার্শিয়াং বন বিভাগ হাতির একটি অংশকে বাগডোগরা রেঞ্জে স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত নেয়। অভিযানে অংশ নেন তুকরিয়াঝর, বাগডোগরা, পানিঘাটা ও ঘোষপুকুর রেঞ্জের বনকর্মীরা। সহযোগিতায় ছিল বিশেষ প্রশিক্ষিত হাতি স্কোয়াড। নেতৃত্ব দেন সমীরণ রাজ, সংবর্ত সাধু, সুরাজ মুখিয়া, মনস কান্তি ঘোষ ও প্রমিত লাল। তাঁদের সাহসিকতা ও কৌশলগত দক্ষতার প্রশংসা করেছে বন দফতর।
অভিযানে অংশ নেন তুকরিয়াঝর, বাগডোগরা, পানিঘাটা ও ঘোষপুকুর রেঞ্জের বনকর্মীরা। সহযোগিতায় ছিল বিশেষ প্রশিক্ষিত হাতি স্কোয়াড। নেতৃত্ব দেন সমীরণ রাজ, সংবর্ত সাধু, সুরাজ মুখিয়া, মনস কান্তি ঘোষ ও প্রমিত লাল। তাঁদের সাহসিকতা ও কৌশলগত দক্ষতার প্রশংসা করেছে বন দফতর। বর্তমানে হাতির দল নতুন জঙ্গলে অভ্যস্ত হচ্ছে। বনকর্মীরা তাদের চলাফেরা, খাদ্যাভ্যাস ও বিশ্রাম নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন। বন দফতরের এক আধিকারিকের কথায়, “হাতিদের নিরাপদ স্থানান্তর শুধু বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ নয়, এটি মানুষ ও প্রকৃতির সহাবস্থানের এক বাস্তব দৃষ্টান্ত।” আরও পড়ুন: উচ্চ মাধ্যমিকের ৩য় সেমিস্টারের ফল প্রকাশিত, প্রথম দশে ৬৯ জন, জেলার সেরা দক্ষিণ ২৪ পরগনা
বর্তমানে হাতির দল নতুন জঙ্গলে অভ্যস্ত হচ্ছে। বনকর্মীরা তাদের চলাফেরা, খাদ্যাভ্যাস ও বিশ্রাম নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন। বন দফতরের এক আধিকারিকের কথায়, “হাতিদের নিরাপদ স্থানান্তর শুধু বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ নয়, এটি মানুষ ও প্রকৃতির সহাবস্থানের এক বাস্তব দৃষ্টান্ত।” আরও পড়ুন: উচ্চ মাধ্যমিকের ৩য় সেমিস্টারের ফল প্রকাশিত, প্রথম দশে ৬৯ জন, জেলার সেরা দক্ষিণ ২৪ পরগনা

–

–

–

–

–

–

–

–


