লগ্নি ও আই এস এল নিয়ে যখন মোহনবাগান, ইস্টবেঙ্গল বিপর্যস্ত, তখন হঠাৎ ‘মসিহা’ হিসেবে নাম ভেসে উঠেছিল বিজেপির নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়। ফুটবলার ও বিজেপি সংগঠক কল্যাণ চৌবে দুই প্রধানের কর্তাদের কৈলাসের কাছে নিয়ে গিয়েছিলেন। বৈঠক হল। ছবি হল। দুই প্রধান আশায় বুক বাঁধল। কিন্তু দিনের শেষে অশ্বডিম্ব। কোনো দিক থেকেই কোনো মদতের ব্যবস্থা কৈলাস করতে পারেননি। তাহলে কল্যাণ ওঁর কাছে সৃঞ্জয় বোস, দেবব্রত সরকারদের নিয়ে গেলেন কেন? কোন্ কারণে? শেষে মোহনবাগানকে নিজের ব্যবস্থা নিজেকেই করতে হয়েছে। ইস্টবেঙ্গলকে দ্বারস্থ হতে হয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। নিজেরাও চেষ্টা করছে। প্রশ্ন হল, বিজেপির কি কিছুই করার ছিল না? বাংলা দখল মানে শুধুই রাজনীতি? ময়দানের ঐতিহ্যশালী দুই বড় ক্লাবকে সাহায্য করা যেত না? এটা কি একেবারেই অসম্ভব ছিল? কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রক কোনো পদক্ষেপ নিতে পারত না? দুটো স্পনসর এনে দেওয়া যেত না? এখন এনিয়ে চর্চা জোর কদমে।
- Advertisement -
Latest article
‘পাবলো পিকাসো’, উৎপল সিনহার কলম
" আমাকে একটি জাদুঘর দিয়েই দেখো , একে পূর্ণ করার দায়িত্ব আমার " ।এমন কথা বলতে একটা জীবন যথেষ্ট নয় , জীবনের চেয়েও বড়ো...
নির্বাচনে প্রচারের নামে ধর্মীয় বিভাজন করছে বিজেপি, কমিশনে অভিযোগ জানাল দেশ বাঁচাও গণমঞ্চ
নির্বাচনে প্রচারের নামে ধর্মীয় বিভাজন করছে বিজেপি। নির্বাচনী প্রচারে খোলাখুলি ধর্মকে ব্যবহার করছে। ধর্মকে টেনে এই ধরনের প্রচার দেশের সম্প্রতি এবং ঐক্যের পরিবেশকে নষ্ট...
তাপপ্রবাহের জেরে রাজ্যে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত ৩৩! সবাই ফিরলেন সুস্থ হয়ে
তাপপ্রবাহের জেরে বাড়ছে হিট স্ট্রোকের সম্ভাবনা। দক্ষিণের বিভিন্ন জেলায় বেশি করে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হচ্ছেন মানুষ। দেখা গিয়েছে, গত এক সপ্তাহে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে...