Saturday, December 6, 2025

এবার আফ্রিদির নি.শানায় পাক অধিনায়ক বাবর আজম

Date:

Share post:

পাকিস্তান ক্রিকেটে অন্ধকার ক্রমে গাঢ় হচ্ছে। একে তো বিশ্বকাপে পাকিস্তানের খারাপ পারফরম্যান্স, তার উপর পাক অধিনায়ক বাবর আজমের পেছনে সবাই যেন আদা-জল খেয়ে লেগেছেন।প্রাক্তন পাক অধিনায়ক শাহিদ আফ্রিদি স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন, বাবর আজম বড় ব্যাটসম্যান ঠিকই তবে পাক অধিনায়ক মোটেও বিরাট কোহলি বা লোকেশ রাহুলের মতো ম্যাচ উইনার নন।
আফ্রিদির যুক্তি, বাবর আজমের রান পাওয়া এক ব্যাপার। আর বাবর আজম রান করে পাকিস্তানকে ম্যাচ জেতাচ্ছে অন্য ব্যাপার। দুটো বিষয় সম্পূর্ণ আলাদা। বিরাট কোহলি, লোকেশ রাহুল রান করে, দলের জয়ে অবদান রাখে। এখানেই বাবর আজমের সঙ্গে বিরাট বা রাহুলের পার্থক্য।

বাবর আজম আইসিসি ক্রমতালিকায় সবার উপরে। একসময়ে কোহলির সঙ্গে বাবরের তুলনা টানা হতো।অথচ চলতি বিশ্বকাপে বাবর আজম তীব্র সমালোচিত। তবুও পাক মুলুক থেকে কেউ কেউ বলছেন, বাবর আমাদের সম্পদ। বাবারকে ছেড়ে দিন আপনারা।শাহিদ আফ্রিদির বক্তব্য,সবাই বলে বাবর আজম বড় প্লেয়ার। শীর্ষ স্থানে পৌঁছনো এক ব্যাপার। কিন্তু জায়গা ধরে রাখা কঠিন। বাবর আজম নিজের অবস্থান ধরে রেখেছে ঠিকই। তবে আমি ব্যক্তিগত ভাবে দেখতে চাই বাবর আজম পাকিস্তানকে ম্যাচ জেতাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, বাবর আজম একার হাতে ম্যাচ জেতানোর ক্ষমতা রাখে এই আত্মবিশ্বাস কিন্তু এখনও দেখাতে পারেনি। ৫০-৬০ রান করার ক্ষমতা আছে ওর। কিন্তু ও পাকিস্তানকে ম্যাচ জেতাবে এই আশ্বাস এখনও জোগাতে পারেনি।

spot_img

Related articles

হাসপাতালের বেডে শুয়ে সন্তানের অপেক্ষায় সোনালি: প্রকাশ করলেন সুপ্ত ইচ্ছা

শুক্রবারই ভারতে ফিয়ে নিয়ে আসা হয়েছে অন্তঃসত্ত্বা সোনালি খাতুন এবং তাঁর ৮ বছর বয়সী ছেলেকে। রাজ্য সরকারের তত্ত্বাবধানে...

কার্ল মার্ক্সের শিষ্য অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়! মেয়ো রোডের মঞ্চ থেকে অভিনব খোঁচা কল্য়াণের

বাংলার দক্ষ প্রশাসক মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় একদিকে যেমন বাংলার শান্তি সম্প্রীতি রক্ষায় নিজে সচেষ্ট। তেমনই তাঁর সৈনিকেরাও শান্তি-সম্প্রীতি রক্ষার...

বকেয়া নিয়ে সংসদে ভুল বোঝাচ্ছে কেন্দ্র: দিল্লিতে সরব দুই ডেপুটি লিডার

শুধুমাত্র বাংলা বিরোধী জমিদারি চালে বাংলার প্রাপ্য দিতে নারাজ কেন্দ্রের স্বৈরাচারী বিজেপি সরকার। বাংলার শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসও ছেড়ে...

বাস্তবিক সর্বধর্ম সমন্বয়ের বার্তা: মেয়ো রোড থেকে বিভাজনের বিরুদ্ধে সরব তৃণমূল

দেশের রাজনীতিতে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ দিন ৬ ডিসেম্বর। প্রতিবছর বাংলার শাসকদল তৃণমূলের তরফে এই দিনটি সংহতি দিবস হিসাবে সম্প্রীতি...