Saturday, August 23, 2025

সাংসদ বাংলো ছাড়ার নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ, আদালতে মহুয়া

Date:

Share post:

সরকারি আবাসন ছাড়ার নোটিশের বিরুদ্ধে এবার দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ মহুয়া মৈত্র (Mahua Moitra)। সাংসদ পদ খারিজের পর সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন তিনি। কিন্তু তার মধ্যেই দিল্লির বাংলো ছাড়ার নির্দেশ আসে কেন্দ্রীয় আবাসন ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রকের পক্ষ থেকে। তারই বিরোধিতায় আদালতের দ্বারস্থ মহুয়া। মঙ্গলবার এই মামলার শুনানি হওয়ার কথা।

গত ৮ ডিসেম্বর ক্যাশ ফর কোয়েরি মামলায় সংসদ থেকে বহিষ্কার করা হয় মহুয়া মৈত্রকে। এরপরই ১২ ডিসেম্বর ডিরেক্টরেট অফ এস্টেটের পক্ষ থেকে বাংলো ছাড়ার নোটিশ পান তিনি। ৭ জানুয়ারির মধ্যে বাংলো ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয় সেই নোটিশে।

সেই নোটিশেরই বিরোধিতা করে সোমবার দিল্লি হাইকোর্টের (Delhi High Court) দ্বারস্থ মহুয়া মৈত্র। আদালতে তাঁর আবেদনে বলা হয়েছে সাংসদ পদ খারিজের বিষয়টি এখনও বিচারাধীন। সর্বোচ্চ আদালত তাঁর মামলা গ্রহণ করেছে। অন্যদিকে সরকারি বাংলোতে তিনি কোনও অনৈতিকভাবে থাকেন না। সাংসদ পদ খারিজের মামলার বিচার চলাকালীন তাহলে কীভাবে তাঁকে বাংলো থেকে উৎখাত করা হতে পারে।

মহুয়া মৈত্রর বহিষ্কারের পর তৃণমূল সাংসদের জন্য একজোট হয়ে প্রতিবাদ করে লোকসভার সব বিরোধী দল। কেন্দ্র সরকারের অনৈতিক আচরণের শিকার মহুয়া, দাবি করে বিরোধী দলের সাংসদ-নেতারা। বাংলো ছাড়ার ক্ষেত্রেও একইভাবে অনৈতিক আচরণের দাবি মহুয়া মৈত্রর।

আরও পড়ুন- বিদেশীদের ট্যুরিজিম ডেস্টিনেশন এখন বাংলা: ক্রিসমাস কার্নিভালের দিন ঘোষণা করে জানালেন ইন্দ্রনীল

 

spot_img

Related articles

অসংগঠিত শ্রমিক-ক্ষেত্রে পথ দেখাচ্ছে বাংলা: সাহায্য পেলেন ৭২০ শ্রমিক

একের পর এক নতুন প্রকল্প, অসংগঠিত শ্রমিকদের দাবিদাওয়া নিয়ে লাগাতার আলোচনা, তাঁদের পরিবারের প্রতি নজর রাখার ব্যাপারে তৎপর...

প্রাপ্য চায় বাংলা, উপহার না: মোদিকে জবাব তৃণমূলের

বাংলার মানুষ উপহার চায় না, প্রাপ্য চায়। উপহার দিয়ে বাংলার মানুষকে অপমান করবেন না। বাংলায় বরাদ্দ নিয়ে শুক্রবার...

অনুপ্রবেশ ঠেকাতে ব্যর্থ শাহ, শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা মোদির: কটাক্ষ তৃণমূলের

অনুপ্রবেশ ইস্যুকে বার বার জাগিয়ে তুলে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার আদতে নিজেদের ভুল নিজেরাই চোখ আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়।...

রাজ্যে শুরু SIR প্রস্তুতি: একাধিক পদক্ষেপ নির্বাচন কমিশনের

গোটা দেশেই এসআইআর লাগু হবে ঘোষণা করে দিয়েছিলেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার (Gyanesh Kumar)। বিহারে ৬৫ হাজার...