গোয়ালপোখরের পাঞ্জিপাড়ায় পুলিশের উপর গুলি চালানোর ঘটনার সাহায্যকারী মাস্টারমাইন্ড বাংলাদেশী নাগরিক আব্দুল হোসেন ওরফে আবালকে গ্রেফতার করলো পুলিশের বিশেষ তদন্তকারী দল। সোমবার করনদিঘীর রসাখোয়া এলাকা থেকে আব্দুলকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে বলে সূত্রের খবর।

উল্লেখ্য ইতিমধ্যেই দুই পুলিশকর্মী কে গুলি করার অভিযোগে অভিযুক্ত সাজ্জাক আলম পুলিশের এনকাউন্টারে নিহত হয়েছে। তাকে আশ্রয় ও মোটর বাইক দিয়ে সাহায্য করার অভিযোগে শেখ হজরতও পুলিশী হেফাজতে। তবে প্রিজন ভ্যান থেকে সাজ্জাকের পালানোর ব্লুপ্রিন্ট তৈরী করেছিল এই আব্দুলই। এই বাংলাদেশী নাগরিককে হাতে পেতে মরিয়া ছিল পুলিশ। পুরো নাম আব্দুল হোসেন। বাড়ি বাংলাদেশের ঠাকুরগাঁও জেলার মারাধর গ্রামে। ২০১৯ সালে অনুপ্রবেশ ও বেআইনি আগ্নেয়াস্ত্র রাখার অভিযোগে গোয়ালপোখর থেকে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে গোয়ালপোখরের ঝাড়বাড়ি গ্রামেই তার আবার শ্বশুরবাড়ি।অভিযোগ, শ্বশুরবাড়িকে নিরাপদ ডেরা বানিয়ে সে একের পর এক ক্রাইম করছিল। ঘটনার দিন বুধবার আদালত চত্বরে আবালকে সিসিটিভি-র ফুটেজে দেখা গিয়েছে।

প্রসঙ্গত, বুধবার পুলিশের উপর গুলি চালিয়ে ফেরার হয়ে গিয়েছিল সাজ্জাক। সেভেন এমএম পিস্তল থেকে গুলি চলে। পুলিশের একাংশের অনুমান, বুধবার আদালতে আবালই কোনও ভাবে সাজ্জাকের হাতে ওই আগ্নেয়াস্ত্র পৌঁছে দিয়েছিল। সোমবার করনদিঘীর রসাখোয়া থেকে পুলিশের জালে ধরা পড়লো আব্দুল।

আরও পড়ুন- জেলে ফের অসুস্থ পার্থ চট্টোপাধ্যায়! ভর্তি করানো হল এসএসকেএমে

_

_

_

_
_

_

_
_
_