গ্রিভান্স সেলের প্রস্তাব মেনে ইতিমধ্যেই সিদ্ধান্ত, জানালেন মুখ্যমন্ত্রীর

গ্রিভান্স সেলের (Grievance Cell) দেওয়া প্রস্তাব খতিয়ে দেখে ইতিমধ্যেই কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সোমবার ধনধান্যে চিকিৎসকের সঙ্গে বৈঠকে জানান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। একই সঙ্গে তিনি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ”আমি সব প্রস্তাব মানতে না পারলেও আপনাদের প্রতি সহানুভূতি নিশ্চয় রয়েছে। নিরাপত্তা ইস্যুটি আমরা গুরুত্ব সহকারে দেখছি।”

এদিন মমতা জানান, ”গ্রিভান্স সেল (Grievance Cell) ইন্টিগ্রিটি ইউনিভার্সিটি এগজামিনেশনের যে প্রস্তাব দিয়েছিল, ইতিমধ্যেই তা চালু হয়েছে। এর ফলে আপনাদের মর্যাদা বাড়বে। আপনারা ভালো করে পড়াশোনা করুন। আপনারা একদিন বিশ্বের মধ্যে বড় ডাক্তার তৈরি হন। আপনারা আমাদের গর্ব। গর্বের বাংলা গর্বের বিশ্ব বাংলায় পরিণত হোক। আমরা সেটাই চাই।”

মমতার কথায়, ”আমি সব প্রস্তাব মানতে না পারলেও আপনাদের প্রতি সহানুভূতি নিশ্চয় রয়েছে। নিরাপত্তা ইস্যুটি আমরা গুরুত্ব সহকারে দেখছি। পুলিশকে আরও একটু তৎপর হওয়ার বার্তা দেন তিনি।” মুখ্যমন্ত্রী বলেন, মোবিলিটি বাড়াতে হবে। মোবাইল ভ্যানে টহল বাড়াতে হবে। এখন সাইবার ক্রাইম সক্রিয়। টহলের সঙ্গে সর্বদা বুদ্ধি কাজে লাগাতে হবে। পুলিশকে সাইবার ক্রাইমের ট্রেনিং নিতে হবে। সিভিককে ট্রেনিং দিয়ে হোমগার্ডে পরিণত করার কথাও বলেন তিনি।

মমতা জানান, ”আপনারা আরেকটা প্রস্তাব দিয়েছেন স্পোর্টস অ্যান্ড কালচারের। পিজিটি বলেছিল, আমরা সঙ্গে সঙ্গে একটা মাঠ করে দিয়েছি। আমি নারায়ণকে বলব ২ কোটি টাকা বরাদ্দ করতে। প্রত্যেকটা মেডিক্যাল কলেজ অ্যান্ড হাসাপাতাল যাতে কালচারাল অ্যাক্টিভিটিজ ও স্পোর্টস করতে পারে। আমি চাই, কলেজ টু কলেজ বা হাসপাতাল টু হাসপাতাল প্রতিযোগিতা হোক। যুব ও ক্রীড়া দফতর উদ্যোগ নিক, জেলা ও শহরকে মিলিয়ে প্রতিযোগিতা হোক। ইএসআই কর্পোরেশনের চিকিৎসকদের কিছু গ্রিভ্যান্সেস আছে। এটা আমি নারায়ণকে বলব সিএসের সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত নিতে।”