২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণার ঠিক পরদিন কাঁকুড়গাছিতে খুন হন বিজেপি কর্মী অভিজিৎ সরকার(Abhijit Sarkar) (৩০)। সেই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত অরুণ দে (Arun Dey))-সহ আরও সাতজনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়। ইতিমধ্যে বাকিদের গ্রেফতার করা হলেও চার বছর ধরে অধরা ছিলেন অরুণ দে। অবশেষে ছাব্বিশের বিধানসভা নির্বাচনের ধরা পড়লেন তিনি। সেইসময় নারকেলডাঙার বাসিন্দা অরুণ ছিল সিবিআইয়ের(CBI) ‘ওয়ান্টেড’ তালিকার এক নম্বরে। তাঁকে ধরিয়ে দিতে পুরস্কার হিসেবে ৫০ হাজার টাকার ঘোষণাও করেছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা(CBI)।

প্রথমে এই তদন্তের ভার ছিল নারকেলডাঙা থানার অধীনে। পরে মামলাটি সিবিআইয়ের(CBI) হাতে যায়। সেই সময় থেকেই রাজনৈতিক চাপানউতোর শুরু হয়। ভোট পরবর্তী হিংসায় বিজেপি কর্মীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয় রাজ্য রাজনীতি। অভিজিতের দাদা বিশ্বজিৎ সরকার শাসকদলের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তোলেন। বিশ্বজিৎ একাধিকবার লিখিত অভিযোগ জমা দিয়েছেন সিবিআই দফতরে। আরও পড়ুন: গণতন্ত্রের ৩স্তম্ভের মধ্যে সংবিধানই সর্বোত্তম! কেন বললেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি

–

–

–

–

–

–

–

–

–
–
–
–
–