সকাল থেকে হাঁসফাঁস দশা, ক্যালেন্ডার যতই বলুক সময়টা শরৎকাল, দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়ার গতিপ্রকৃতিতে তাঁর কোনও প্রভাব নেই। বরং পেঁজা তুলোর মতো নীল আকাশের সাদা মেঘের ভেলার মাঝেই সূর্যের চোখরাঙানি ঘর্মাক্ত করছে বাঙালিকে। বেলা যত বাড়বে ততই তীব্র হবে গরম। আপাতত কলকাতাসহ দক্ষিণবঙ্গে ভারী বৃষ্টির (Heavy Rain) পূর্বাভাস নেই।

সমাজমাধ্যম থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার! নেপালে ‘জেন জি’ বিদ্রোহে পরাজয় স্বীকার ওলি সরকারের

কখনও প্রবল বৃষ্টি কখনও তীব্র আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তির জেরে নাজেহাল অবস্থা। মঙ্গলের সকাল থেকে রোদের দাপট বেড়েছে।আলিপুর আবহাওয়া অফিস (Alipore Weather Department) বলছে, মৌসুমী অক্ষরেখা কচ্ছ ও দক্ষিণ-পশ্চিম রাজস্থানের অতি গভীর নিম্নচাপের উপর দিয়ে উদয়পুর শিবপুরী সিদ্ধি রাঁচি এবং দিঘা হয়ে পূর্বদিকে এগিয়ে উত্তরপূর্ব বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত থাকার কারণে উত্তর বঙ্গের জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ারে অতিবাহী বৃষ্টি হতে পারে আজ। বুধবার থেকে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির পরিমাণ কিছুটা বাড়বে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে। উইকেন্ডে পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বর্ষণের সম্ভাবনা রয়েছে। আজ শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৪ ডিগ্রির আশেপাশে ঘোরাফেরা করলেও বেলা বাড়তেই তা প্রায় ৩৭-৩৮ ডিগ্রি অনুভূত হচ্ছে। বৃষ্টি হলে সাময়িক স্বস্তি মিললেও গরম আপাতত কমবে না।

–

–

–

–

–

–

–
–
–