উৎসবের মরশুমের শেষ পর্বে বাংলার মানুষ। জগদ্ধাত্রী পুজোর মধ্যে দিয়েই বাংলার এবছরের বড় উৎসবের সমাপন হবে। বুধবার সেই জগদ্ধাত্রী পুজোর (Jagaddhatri puja) উদ্বোধন হবে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) হাত ধরে। কলকাতা থেকেই ভার্চুয়ালি (virtually) রাজ্যের দুই জগদ্ধাত্রী পুজোর শহর – কৃষ্ণনগর (Krishnanagar) ও চন্দননগরের (Chandannagar) একাধিক পুজোর উদ্বোধন করবেন মুখ্যমন্ত্রী।

বুধবার বিকেল চারটে নাগাদ কলকাতার পোস্তায় (Posta) জগদ্ধাত্রী পুজোর মণ্ডপে যাবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখান থেকেই ভার্চুয়ালি উদ্বোধন হবে কৃষ্ণনগর ও চন্দননগরের ক্লাব ও বারোয়ারি জগদ্ধাত্রী পুজোর। অষ্টাদশ শতাব্দীতে রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের হাত ধরে বাংলায় যে জগদ্ধাত্রী পুজোর ব্যাপক প্রচলন শুরু হয়েছিল, তারই বড় সাক্ষ্য আজও বহন করে চন্দননগর। তবে এবছর ঘূর্ণিঝড় মন্থার (cyclone Montha) প্রভাবে জগদ্ধাত্রী পুজোর সবথেকে বড় মণ্ডপ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে চন্দননগরে (Chandannagar)। যদিও তাতে ভাটা পড়েনি চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজোয় সাধারণ মানুষের উৎসাহে। অন্যদিকে কৃষ্ণনগরও সেজে উঠেছে একাধিক বড় বড় ক্লাব ও বারোয়ারি জগদ্ধাত্রী পুজোয়।


বুধবার বিকালে পোস্তায় ভার্চুয়াল মাধ্যমেই কৃষ্ণনগর (Krishnanagar) ও চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজোয় নতুন পালক জুড়বেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রথমবার তাঁর হাতে উদ্বোধন হবে জগদ্ধাত্রী পুজোর (Jagaddhatri puja)। সেই সঙ্গে জগদ্ধাত্রী পুজোর উদ্বোধনের মঞ্চ থেকেই মুখ্যমন্ত্রী দার্জিলিঙে সরস মেলার উদ্বোধন করবেন ভার্চুয়ালি।

বিকালে পুজোর উদ্বোধনের আগে জগদ্ধাত্রী পুজোর শুভেচ্ছা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী। সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান তিনি।

সকলকে জানাই জগদ্ধাত্রী পুজোর আন্তরিক শুভেচ্ছা।
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) October 29, 2025
–

–

–

–


