যে হাতে রাজ্য-ভার, সেই হাতেই খুন্তি

যিনি রাঁধেন তিনি চুলও বাঁধেন। থুড়ি তিনি রাজ্যের শাসন ব্যবস্থাও চালান। তিনি বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দক্ষ প্রশাসকের ভূমিকায় তাঁকে দীর্ঘদিন ধরেই দেখছেন বাংলার মানুষ। একইসঙ্গে শিল্প-সাহিত্যে যথেষ্ট অনুরাগ আছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তিনি ছবি আঁকেন, কবিতা লেখেন। এসবের পাশাপাশি তিনি যে রাঁধতেও পারেন দু’ একবার সাক্ষাৎকারে একথা জানিয়েছিলেন তৃণমূল নেত্রী। রবিবার বাড়ির পুজো সে দৃশ্য ক্যামেরাবন্দিও হল।

দিব্যি নিজের বাড়ির কালীপুজোর ভোগ রান্না করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যেভাবে অনায়াসে তিনি খুন্তি নাড়ছিলেন তাতে মনে হচ্ছিল এ বিষয়েও তিনি যথেষ্ট দক্ষ। এদিন মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে চাঁদেরহাট। সস্ত্রীক রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান থেকে শুরু করে মন্ত্রী-আমলা, সংগীতশিল্পী, চলচ্চিত্র জগতের মানুষজনের পাশাপাশি ছিলেন বৃদ্ধাশ্রমের আবাসিকরা। সবাইকেই সমান গুরুত্ব দিয়ে আপ্যায়ন করেন মমতা। তাদের মিষ্টিও খাওয়ান তিনি।

Previous articleমুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে সস্ত্রীক ধনকড়, সাদর অভ্যর্থনা মমতার
Next articleকুকুরের মত মরেছে বাগদাদি, আইসিস প্রধানের মৃত্যুর খবর দিয়ে বললেন ট্রাম্প