সিএবি-র প্রাক্তন কর্তারাই ইডেন টেস্টে কার্যত ব্রাত্য

টিকিট চাই একটা টিকিট। পিঙ্ক টেস্ট ঘিরে শহরজুড়ে একটাই আবেদন। অবস্থা এমন যে বিধানসভায় টিকিট পৌঁছায়নি। শোনা যাচ্ছে টিকিট না পেয়ে পিঙ্ক টেস্টে যাচ্ছেন না খোদ বিধানসভার স্পিকার!

তারচেয়েও বড় কথা সিএবির প্রাক্তন কর্মকর্তারা কার্যত ব্রাত্য হয়ে গেলেন পিঙ্ক টেস্টে। যাঁরা একটা সময় সিএবি পরিচালনা করেছিলেন, সুখে-দুঃখে বিপদে ছিলেন, তাঁদের ক্লাব হাউসের টিকিট নয়, ক্লাব হাউসের নিচের ডেকে পাঠানো হয়েছে। ঢোকার অধিকার নেই ক্লাব হাউসে দিয়ে। বিশেষ গেট নয় তাঁদের ঢুকতে হবে ১ ও ২ নম্বর গেট দিয়ে। এখানে শেষ নয়, তিনতলার সেন্ট্রাল হলে ডিনারে তাঁরা আমন্ত্রিত নন। তাঁদের ডিনারের ব্যবস্থা করা হয়েছে সিএবির প্র্যাকটিস পিচে তৈরি শামিয়ানার মধ্যে কাউন্টারে। ফলে প্রাক্তন কোনও কর্মকর্তাই তাঁদের ক্ষোভ ঢেকে রাখেননি। সিএবির প্রাক্তন কর্তা বিশ্বরূপ দে ক্ষোভ উগরে দিয়ে বলেছেন, গোটাটাই এক অদ্ভুত পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে চলেছে। অন লাইনে টিকিট দেওয়া হল। কাউন্টারে টিকিট প্রায় পাওয়াই গেল না। সব মানুষ কী আদৌ অন লাইনে অভ্যস্ত? টিকিট নিয়ে বিএনআর টেন্টে যা মারামারি হল সেটাও সুখকর নয়। আর টেস্টের আগে দীর্ঘ অনুষ্ঠান জানি না, কীভাবে হবে। ফোকাস নষ্ট হয়ে যাওয়ার পক্ষে যথেষ্ট। তারপর ম্যাচের মাঝখানে সংবর্ধনা, চ্যাট শো, এসবে ম্যাচটাই যেন হারিয়ে যাচ্ছে।

আরও পড়ুন-ধর্মান্ধদের গালে থাপ্পড় কষালো বেলুড় মঠ

 

Previous articleধর্মান্ধদের গালে থাপ্পড় কষালো বেলুড় মঠ
Next articleআলোচনায় তিস্তা? কাল সন্ধ্যায় হাসিনা মমতার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক