অশ্রুতে বদলার আগুন। আর আমেরিকা, ইজরাইলের মৃত্যু চেয়ে সমস্বরে অঙ্গীকার। ইরানের অতি জনপ্রিয় নেতা ও শীর্ষ সেনাকর্তা কাসিম সুলেইমানিকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে এই দৃশ্যই উঠে এল তেহরানের রাজপথে। বাগদাদ বিমানবন্দরে মার্কিন ড্রোন হামলায় নিহত হয়েছেন কাসিম সহ আরও পাঁচজন। ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতোল্লা আলি খামেইনির পর দেশের দ্বিতীয় প্রভাবশালী ব্যক্তি ছিলেন তিনি। খামেইনির অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ কাসিম সুলেইমানি মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতিতেও খুবই গুরুত্বপূর্ণ মুখ ছিলেন। তাঁর মৃত্যুর পরই ইরানের সর্বাধিনায়ক আয়াতোল্লা আলি খামেইনি ঘোষণা করেছেন, ভয়ঙ্করভাবে এর বদলা নেব আমরা। সোমবার তেহরানে লক্ষাধিক মানুষের জমায়েতে সুলেইমানির কফিনের সামনে প্রার্থনা করার সময় কেঁদে ফেলেন দেশের সর্বোচ্চ নেতা খামেইনি। দেশের সমস্ত শীর্ষ পদাধিকারীর উপস্থিতিতে জনসমু্দ্রের আকার নেওয়া শোকযাত্রায় আমেরিকাকে উপযুক্ত প্রত্যাঘাতের দাবি উঠতে থাকে বারবার।

আরও পড়ুন-বিশ্ববিদ্যালয়কে রাজনীতির আখড়া বানাতে দেব না: পোখরিয়াল