বৃহস্পতিবারই মীরাট থেকে দিল্লি এসে পৌঁছেছেন ফাঁসুড়ে পবন জল্লাদ। শুক্রবার সকালে তিহার জেলে ফাঁসির মহড়া দেবেন তিনি। শনিবার সকালে নির্ভয়াকাণ্ডের চার দোষীর ফাঁসি হচ্ছে ধরে নিয়েই আপাতত সমস্ত প্রস্তুতি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বক্সার থেকে বিশেষ ধরনের মোম লাগানো দশটি দড়ি আনা হয়েছে। ফাঁসির সাজাপ্রাপ্তদের গলার মাপ নেওয়া হয়েছে। চারজনের দেহের সমান ওজনের বালি ও পাথর বস্তায় ভরে ফাঁসির মহড়া হবে। চার ধর্ষকের স্বাস্থ্যপরীক্ষাও হচ্ছে নিয়মিত। মনোবিদরা ক্লাসও নিচ্ছেন তাদের।

এদিকে ফাঁসি দেওয়ার আগে নিজের প্রতিক্রিয়ায় পবন বলেন, যে ঘৃণ্য অপরাধ করে একটা মেয়ের প্রাণ নিয়েছে এরা তার শাস্তি তো পেতেই হবে। এদের শাস্তি না দিলে নির্ভয়া ও তার বাবা-মার প্রতি চরম অবিচার করা হবে।

তিহার জেলে চূড়ান্ত প্রস্তুতি চললেও শনিবারই ফাঁসি হচ্ছে কিনা তা নিশ্চিতভাবে জানতে আজ আরও কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতেই হবে। কারণ দোষীরা এখনও আইনি প্রক্রিয়াকে ফাঁসি পিছনোর কৌশল হিসাবে ব্যবহার করে চলেছে।
