লকডাউন বৃদ্ধি : জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন প্রধানমন্ত্রী

১. করোনার বিরুদ্ধে ভারত লড়ছে যথাযথভাবে

২. আপনারা অনেক কষ্ট করে দেশকে বাঁচাচ্ছেন

৩. জানি আপনাদের কী কষ্ট হচ্ছে! খাবার কষ্ট,যাতায়াতের কষ্ট, পরিবারের কষ্ট। কিন্তু আপনারা যুদ্ধক্ষেত্রের মতো লড়াই করছে

৪. উই দ্য পিপল অফ ইন্ডিয়া, সংবিধানের এই কথা বাবাসাহেব আম্বেদকারের দেওয়া। আজ মানুষ সেটাই প্রমাণ করছেন। আমি বাবাসাহেবকে প্রণাম জানাচ্ছি

৫. এই সময়ে নানা উৎসব। সমস্ত জমি ফসলে ভরে থাকে। কিন্তু এই সময় ঘরে থেকেও যেভাবে উৎসব পালন করছেন মানুষ, তাঁদের প্রণাম

৬. আমাদের যখন একজন লোকও করোনায় আক্রান্ত হননি, তখন করোনা আক্রান্ত দেশ থেকে আসা যাত্রীদের স্ক্রিনিং করা শুরু করে দিয়েছিল

৭. যেখানে মানুষ জমায়েত হবে জিম ক্লাব, এমন সব জায়গায় নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছিল

৮. তুলনা করা ঠিক নয়, তবুও প্রগতিশীল দেশগুলির সঙ্গে যদি তুলনা করি সেই তুলনায় ভারত কিন্তু অনেকটা এগিয়ে রয়েছে

৯. যারা একসময় ভারতের মতো পরিস্থিতিতে ছিল, তাদের দেশে দুঃখজনক মৃত্যুসংখ্যা কিন্তু এখন প্রায় হাজার ছাড়িয়ে গিয়েছে

১০. সোশ্যাল ডিসট্যান্স এবং লকডাউনের ফল কিন্তু আমরা পেয়েছি অনেকটাই

১১. এর জন্য অনেক ক্ষতি সইতে হচ্ছে, কিন্তু ভারতবাসীর প্রাণের চাইতে তা কখনওই মূল্যবান নয়

১২. সব জায়গা থেকেই আবেদন লকডাউন বাড়ানো হোক। কিছু রাজ্য বাড়িয়ে দিয়েছে এই সময়

১৩. তাই ৩ মে পর্যন্ত এই লকডাউন আমরা বৃদ্ধি করছি

১৪. স্থানীয় স্তরে একজন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লে তা কিন্তু আমাদের চিন্তার বিষয়

১৫. তাই হটস্পট চিহ্নিত করে আরও কঠোরভাবে তা পালন করা হবে

১৬. তাই আগামী এক সপ্তাহ করোনা প্রতিরোধের জন্য কঠোরতা আরও বাড়ানো হবে

১৭. ২০এপ্রিল-এর পর কিছু কিছু জায়গা আমরা কিছু ছাড় দেবো কিন্তু সেটা নানাবিধ শর্তের মূল্যে

১৮. কাল এ ব্যাপারে সরকার একটি গাইডলাইন প্রকাশ করবে

১৯. গরিব মানুষের উপার্জন এবং দৈনিক মজুরির মানুষের জন্যই এই ছাড়ের ব্যাপারে ভাবনা চিন্তা করা হয়েছে

২০. প্রধানমন্ত্রী গরীব কল্যাণ যোজনার মাধ্যমে এই গরিব মানুষের জন্য বেশ কিছু ব্যবস্থা থাকবে

২১. দেশের রেশন এবং অন্যান্য খাদ্যদ্রব্য যথেষ্ট মজুত রয়েছে

২২. ২২০টি ল্যাবরেটরি টেস্টিং-এর কাজ করছে। এগুলি আরও বাড়াতে হবে

২৩. ৬০০-র বেশি হাসপাতালে করোনার চিকিৎসা চলছে

২৪. আমি দেশের বিজ্ঞানীদের আহ্বান করছি, করোনার ভ্যাকসিন বানানোর কাজে আপনারা এগিয়ে আসুন

২৫. ঘরের বয়স্ক মানুষের বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখুন

২৬. সংক্রামিত জায়গা ছাড়া অন্য জায়গায় যাওয়া যাবে সেটা ২০ এপ্রিলের পর স্থানীয় প্রশাসন পরিস্থিতি বুঝে সিদ্ধান্ত নেবে

২৭. যাদের অন্য অসুস্থতা রয়েছে এমন বয়স্কদের বিশেষভাবে নজরে রাখুন

২৮. শরীরের ইমিউনিটি বাড়ানোর জন্য ভারত সরকারের আয়ুষ যে নির্দেশ দিচ্ছে তা পালন করুন

২৯. পাশে দাঁড়ান গরিব মানুষের। তাদের খাবারের ব্যবস্থা করুন, দিনে অন্তত একজনের জন্য

৩০. যারা করোনার বিরুদ্ধে লড়াই করছেন সেই স্বাস্থ্যকর্মীদের পাশে দাঁড়ান

Previous articleলকডাউন: কোচবিহার নেই পয়লা বৈশাখের কোনও প্রভাব
Next article৩ মে পর্যন্ত লকডাউন, ঘোষণা মোদির