আজকাল: কর্তৃপক্ষ বলছে বাধ্য হয়েই সিদ্ধান্ত, ইউনিয়ন অবুঝ

আজকাল পত্রিকার অন্দরমহলের অশান্তি অব্যাহত আছে।

করোনার এই কঠিন পরিস্থিতিতে কর্মীদের বেতন কাটছে কর্তৃপক্ষ।
ইউনিয়নের মতে এটা অনৈতিক। কোনো আলোচনাও হয়নি। বেতন কাটার পরিস্থিতি এড়ানো সম্ভব সহজেই।

অন্যদিকে কর্তৃপক্ষ সূত্রে খবর, তাঁরা একান্ত বাধ্য হয়েই এই পথ নিয়েছেন। কিন্তু একাংশের কর্মী এটা না বুঝে পোস্টার মারছেন। যেটা পত্রিকার ভাবমূর্তির পক্ষে ক্ষতিকর। এটা বরদাস্ত করা যায় না। তাঁরা ডাকলেও আলোচনায় আসছেন না।

ইউনিয়নের বক্তব্য, তাঁরা অশোক দাশগুপ্ত বা সত্যম রায়চৌধুরীর সঙ্গে আলোচনায় তৈরি। কিন্তু কর্তৃপক্ষের তরফে যাঁরা আলোচনার কথা বলছেন, তাদের মান্যতা ইউনিয়ন স্বীকার করে না।

খবর রটেছে, প্রতিবাদ আন্দোলনের জন্য কয়েকজনকে শোকজ ও সাসপেন্ড করার পথে যাচ্ছে কর্তৃপক্ষ। ইউনিয়ন তার পাল্টা পদক্ষেপ নিচ্ছে।

কর্তৃপক্ষের সূত্রের খবর, এই কঠিন পরিস্থিতিতে দপ্তরে অশান্তি হলে কাজ বিঘ্নিত হবে। এটা প্রতিষ্ঠানের পক্ষে বিপজ্জনক। কোনোরকম বিশৃঙ্খলা বরদাস্ত করা হবে না।

ইউনিয়ন বলছে, প্রতিষ্ঠান কর্মীরাও ভালোবাসে। যাদের সঙ্গে এই প্রতিষ্ঠানের আত্মিক সম্পর্ক নেই, তাঁরাই পরিস্থিতি বিপথে চালিয়ে কর্মীদের বঞ্চিত করছেন এবং বদনাম দিচ্ছেন।

Previous articleপ্রেস ক্লাব, কলকাতার উদ্যোগে সাংবাদিক ও চিত্র সাংবাদিকদের রক্তদান শিবির
Next articleইচ্ছাকৃতভাবে নয়, প্রাকৃতিকভাবেই সৃষ্টি করোনার, দাবি মার্কিন বিশেষজ্ঞের