বৃহস্পতিবার নবান্নয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানালেন, শেষ হয়ে গেলে দুই ২৪ পরগনা। লক্ষাধিক মানুষকে বাঁচিয়েছি। কিন্তু দুর্ভাগ্য হলেও কিছু মানুষ মারা গিয়েছেন। কিন্তু গতকাল যা দেখেছি তা লাইফ লং এক্সপিরিয়েন্স। এটা নিয়ে গবেষণা হওয়া প্রয়োজন। ভাবা যায় না অবস্থা। মুখ্যমন্ত্রী জানালেন, আমফানে মৃতের সংখ্যা বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্ত ৭২। মুখ্যমন্ত্রীর হিসাব অনুযায়ী হাওড়ায় ৭ জন, পূর্ব মেদিনীপুরে ৬ জন, হুগলিতে ২ জন, বারুইপুরে ৬ জন, ডায়মন্ডহারবারে ৮ জন, রানাঘাটে ৬জন, উত্তর ২৪ পরগণায় ১৭ জন, কলকাতায় ১৫ জন, সুন্দরবনে ৪ জন মারা গিয়েছেন। মূলত গাছ পড়ে আর বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়েই এই মৃত্যু। মৃতদের প্রত্যেক পরিবারকে ২.৫০ লক্ষ টাকা করে ক্ষতপূরণ দেবে সরকার।
মুখুমন্ত্রী বলেন, কুলতলী, জয়নগর, ক্যানিং, জয়নগর,বাসন্তী, গোসাবা, বসিরহাট বিভিন্ন জায়গায় সব শেষ হয়ে গিয়েছে। দক্ষিণবঙ্গের অনেক জেলাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এখনও বহু জেলার সঙ্গে যোগাযোগ করা যাচ্ছে না। পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ।