মন্দিরে করোনা-বিধি কেন্দ্রের: বন্ধ প্রসাদ, চরণামৃত বিলি, হবে না প্রার্থনাসঙ্গীতও

করোনা সংক্রমণ থেকে বাঁচতে প্রত্যেককেই নিতে হবে অতিরিক্ত সুরক্ষা। স্বাভাবিক জীবনে ফেরার চেষ্টার সঙ্গে সঙ্গে মেনে চলতে হবে সতর্কতা বিধিও। আনলক ওয়ান পর্বে যখন ধর্মীয় স্থানগুলি খোলার ছাড়পত্র দেওয়া হচ্ছে তখন সেখানেও কড়া নির্দেশিকা মানতে হবে ভক্তদের। করোনাভাইরাসকে যেহেতু এখনই পুরোপুরি দূর করা সম্ভব নয়, তাই তাকে নিয়েই চলতে হবে এবং নিজেদের সতর্কতা বজায় রাখতে হবে, এমনই মনে করছে কেন্দ্রীয় সরকার। আর সেই লক্ষ্যেই লকডাউন বিধি শিথিল করে ধর্মীয় স্থান খুলে দেওয়া হলেও করোনা পরবর্তী সময়ে আগের মতো আর কোনও নিয়মই প্রায় থাকছে না দেশের মন্দির-মসজিদ-গির্জা-গুরুদ্বারে। এখন আর কোনওভাবেই ধর্মীয় স্থানগুলোতে একসঙ্গে বহু ভক্ত প্রবেশ করতে পারবেন না। মাস্ক ব‍্যবহার বাধ্যতামূলক। পাশাপাশি কেন্দ্রের তরফে জারি করা হয়েছে আরও কিছু নির্দেশিকা। এবার থেকে আর কোনও ধর্মীয় স্থানে ভক্তরা নৈবেদ্য উৎসর্গ করতে পারবেন না, বন্ধ রাখা হচ্ছে প্রসাদ ও চরণামৃত বিতরণও। দেবস্থানগুলিতে ভক্তরা এখন আর মাঙ্গলিক টিকা বা ঈশ্বরিক সিঁদুর পরার সুযোগ পাবেন না, বন্ধ থাকবে প্রার্থনাসঙ্গীত ও ধর্মসভাও।

Previous articleবৃক্ষরোপনের মাধ্যমে পরিবেশ দিবস পালনে মুখ্যমন্ত্রী
Next articleরবীন্দ্রনাথ, বিধান রায় আর একটা জন্মাইতে পারে, মনোহর আইচ নয়!