Monday, May 12, 2025

গুয়াহাটি হাইকোর্টের এক বিচারপতির মন্তব্যে শুরু হয়েছে বিতর্ক। একটি বিবাহ বিচ্ছেদের মামলার শুনানিতে বিচারপতি মহিলার উদ্দেশে বলেন, ‘শাঁখা-সিঁদুর পরেন না, মানে বিয়ে নামক প্রতিষ্ঠানই মানেন না মেয়েটি!’ বিচারপতির এহেন মন্তব্যে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। এই বিষয়টি নিয়ে এখন বিশ্ব বাংলা সংবাদ-কে নিজের মতামত জানালেন সমাজকর্মী বোলান গঙ্গোপাধ্যায়।

বোলান গঙ্গোপাধ্যায় (সমাজকর্মী)

তিনি বলেন, “আমাদের দেশে একটা সংবিধান আছে। সেই সংবিধানকে ভিত্তি করে আইন প্রনয়ণ হয়। সেখানে সব নাগরিকের সমান অধিকার স্বীকৃত। এবং রাষ্ট্রের নিয়মে বিবাহ নথিভূক্ত করা বাধ্যতামূলক। ধর্মীয় বিবাহ কোনও নিরিখেই বাধ্যতামূলক নয়। তাই হিন্দু হলেই, আচার নিষ্ঠ হওয়ার দায় বর্তায় না। এ’ছাড়াও হিন্দু ধর্মের আচার সারা ভারতবর্ষে একরকম নয়। বিভিন্ন জায়গায় স্থানীয় ভাবে বিভিন্ন। বিবাহ চিহ্ন বহন করার নিদান যতখানি ধর্মের, তারচেয়ে বেশি পুরুষতন্ত্রের। আদালতের মন্তব্য সেই পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতার পরিচায়ক।”

Related articles

১২টায় ডিজিএমও পর্যায়ের বৈঠক, ভারতের দাবি নিয়ে আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী!

ভারত-পাক ডিজিএমও পর্যায়ের বৈঠকের আগেই তিন সেনা প্রধানের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। হট লাইনে (hot...

তীব্বতে অনুভূত ভূমিকম্প, জরুরি বাহিনী তলব চিনের

ফের একবার কেঁপে উঠল হিমালয় সংলগ্ন এলাকা। গত কয়েকদিন হিমালয়ের দক্ষিণে ভারতের বিভিন্ন এলাকায় তাপমাত্রার প্রবল পরিবর্তন হয়েছে।...

অলচিকি লিপির উদ্ভাবকের প্রতি শ্রদ্ধা, অবদানের স্বীকৃতি মুখ্যমন্ত্রীর

পণ্ডিত রঘুনাথ মুর্মু একজন ভাষাতত্ত্ববিদ, লেখক, নাট্যকার ও সাঁওতালি ভাষায় ব্যবহৃত 'অলচিকি' লিপির (Alchiki script) উদ্ভাবক। তাঁর জন্মদিবসে...

রাজ্যে রক্ষিত বৌদ্ধ ঐতিহ্য, বুদ্ধপূর্ণিমায় শুভেচ্ছা মুখ্যমন্ত্রীর

সর্বধর্মকে সমানভাবে স্বীকৃতি দিয়ে সম্প্রীতির পরিবেশ রক্ষা করাই বাংলার ঐতিহ্য। যুগে যুগে যেভাবে বাংলার সম্প্রীতির পরিবেশকে আপন করে...
Exit mobile version