মহামারি আবহে জেরবার সারা বিশ্ব। মারণ ভাইরাসের কোপ পড়েছে পঠনপাঠনেও। কিন্তু এই পরিস্থিতিতে কার্যত মডেল হয়ে উঠেছে অ্যাডামাস বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে স্বীকৃতি পেয়েছে অ্যাডামাস। তবে শুধু শিক্ষা ক্ষেত্রে নয়। মানবিকতার ক্ষেত্রেও নজির সৃষ্টি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য অধ্যাপক শমিত রায়।
মহামারির জেরে ১৫ মার্চ ক্যাম্পাস বন্ধ করে দেওয়া হয়। কিন্তু তাতে বন্ধ হয়নি পঠন-পাঠন। লাগাতার চলছে অনলাইন ক্লাস। পাশাপাশি মহামারি যুদ্ধেও শামিল হয় এই বিশ্ববিদ্যালয়। ইতিমধ্যেই মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে ১০ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসকে ১০০০ বেডের কোয়ারেন্টাইন সেন্টার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। পাশাপাশি চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের থাকার ব্যবস্থাও করা হয়।
রাশিয়ার লমনোসভ মস্কো স্টেট ইউনিভার্সিটি এবং ভাইটাস বেরিং কামচাটকা স্টেট ইউনিভার্সিটি, ইউকে – র বাথ স্পা ইউনিভার্সিটি, ইন্দোনেশিয়ার পেট্রা ক্রিশ্চিয়ান ইউনিভার্সিটি, ইতালির ইউনিভার্সিটি অফ জেনোয়া, ইউক্রেনের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ ফার্মেসি এবং ন্যাশনাল ইকোনোমিক ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, পোল্যান্ডের জেসজো ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজি, মঙ্গলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ এডুকেশন বেলজিয়ামের ইউরোপিয়ান ইউনিয়নস হিউম্যান রাইটস উইদাউট ফ্রন্টিয়ার্স ইন্টারন্যাশনাল অ্যাডামাস বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূয়সী প্রশংসা করেছে।