Tuesday, August 26, 2025

হেনস্থা রুখতে অ্যাম্বুল্যান্স পরিষেবার রাশ হাতে নিচ্ছে রাজ্য

Date:

ভাইরাস আক্রান্ত রোগীকে হাসপাতাল পর্যন্ত পৌঁছানো যাচ্ছে না। কখনও আবার এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে স্থানান্তর করতে নাজেহাল হচ্ছেন রোগীর আত্মীয়রা। এর জেরে মৃত্যু পর্যন্ত হচ্ছে অনেক রোগীর। পরপর এই অভিযোগ গিয়েছে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরে। এর সমাধানে এবার অ্যাম্বুল্যান্স পরিষেবা আনছে নবান্ন। অ্যাম্বুল্যান্স নিয়ে কোভিড আক্রান্তদের ভোগান্তি রুখতে এবার চলতি সপ্তাহের মধ্যেই বিশেষ নির্দেশিকা নিয়ে আসছে রাজ্য সরকার। নয়া নির্দেশিকায়, দ্রুত অ্যাম্বুল্যান্স রোগীর কাছে বা তাঁর পরিবারের কাছে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে। সেই যাতায়াতের জন্য অ্যাম্বুলেন্স চালক যেন মোটা টাকা হেঁকে না বসেন সেটাও দেখা হবে। ঠিক হয়েছে রাজ্যে মধ্যে পরিষেবা প্রদানকারী বেসরকারি অ্যাম্বুল্যান্সকে আরই বেশি করে সরকারি পরিষেবায় ব্যবহার করা যাবে। এর জন্য ইতিমধ্যেই কলকাতা পুরনিগম সহ রাজ্যের সব পুরসভাগুলিকে নজর রাখতে বলা হয়েছে।

অ্যাম্বুল্যান্সের জন্য রাজ্য সরকার নির্দিষ্ট দূরত্ব মেনে ভাড়ার চার্ট তৈরি করে দেবে যাতে চালকেরা নিজেদের খুশি মতো ভাড়া হাঁকতে না পারেন।
একই সঙ্গে দ্রুত অ্যাম্বুল্যান্স জোগানের জন্য এখন রাজ্য সরকারের যে কোভিড হেল্পলাইন আছে সেখানে বেসরকারি অ্যাম্বুল্যান্সগুলিকেও যুক্ত করা হবে। ফলে পরিষেবায় সরকারি নজরদারি থাকবে। ফলে রোগীদের ভোগান্তি অনেকটাই কমানো যাবে বলে আশা।
একই সঙ্গে কোথাও কোনও অপ্রীতিকর কোনও ঘটনা ঘটলে তা দ্রুত চিহ্নিত করে দোষীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপও নেবে সরকার।

Related articles

পরকীয়ার পরিণতি,কর্নাটকে হোটেলে প্রেমিকার মুখে বোমা ভরে খুন!

কর্নাটকের মাইসুরুর কাছে একটি গ্রামে বিবাহিত মহিলার মুখে বিস্ফোরক পাউডার ভরে খুন করল প্রেমিক।অভিযুক্তকে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করেছে কর্নাটক...

নর্তকী থেকে প্রৌঢ়া, একদিনে তিন ‘মৃত্যু’ আনন্দপুরে

একইদিনে তিন দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য আনন্দপুর থানা এলাকায়। তিনটি দেহের পরস্পরের সঙ্গে সম্পর্ক নেই বলেই প্রাথমিকভাবে পুলিশের...

দুদিন ছুটি বৃষ্টির! তবুও থাকছে ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস

বঙ্গোপসাগরে ফের তৈরি হচ্ছে ঘূর্ণাবর্ত। তার জেরে ফের ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস দিচ্ছে আবহাওয়া দফতর। যার প্রভাব ওড়িশা ও বাংলার...

অনেক প্রেরণা তাঁরই: জন্মদিবসে মাদার টেরেসাকে স্মরণ মুখ্যমন্ত্রীর

তিনি যত না ছিলেন ম্যাসিডোনিয়ার তার থেকেও বেশি ছিলেন ভারতের, এই বাংলার। যাঁদের বেঁচে থাকার কোনও আশাই ছিল...
Exit mobile version