সাত পাতার বিবৃতি জারি করে রবীন্দ্রনাথকেই বহিরাগত বললেন বিশ্বভারতীর উপাচার্য

বিশ্বভারতী ভাঙচুর কাণ্ডে এবার লিখিত বিবৃতি দিলেন উপাচার্য। তিনি লিখেছেন, বিশ্বভারতীতে ভাঙচুরের নেপথ্যে ছিল রাজনৈতিক মদত। রাজনৈতিক ‘দাদা’দের মদতের ভাঙচুর। শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথও ছিলেন বহিরাগত। তিনি আশ্রমকে ভালোবেসে থেকে গিয়েছিলেন। কোনও ব্যবসায়িক গোষ্ঠীর বিশেষ স্বার্থ, কোনও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দুষ্কৃতীদের হুমকি তাদের অধিকার প্রয়োগকে বিরত রাখতে পারে না।

উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী সাত পাতার একটি বিবৃতি জারি করে ১২ টি বিষয় সামনে আনার চেষ্টা করেছেন। পঞ্চম বিষয়টিতে তিনি বলেন, ‘কেজি-থেকে-পিজি-থেকে কর্মসংস্থান’ এই ঐতিহ্যের কথা বলে নিজেদেরকে ‘রাবীন্দ্রিক’ বলে দাবি করেন।

১৭ অগাস্ট ২০২০ সমস্ত ভন্ডদের জন্য ছিল ‘লাল পত্র দিবস’। তিন ঘন্টার মধ্যে ভেঙে চুরমার হয়ে গিয়েছে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাংকেতিক কাঠামো। উপাচার্য জানাচ্ছেন, এই কার্যকলাপ ছিল কতিপয় মানুষের নির্দেশে পেশিশক্তি প্রকাশ ও প্রয়োগ। রাবীন্দ্রিকরা গর্বের সঙ্গে যে রীতিনীতি লালন পালন করেন, তার সাথে সম্ভবত ১৭ অগাস্টের ঝড়ের গতিতে ঘটানো ধ্বংসাত্মক লীলাখেলার কোন সাদৃশ্য থাকতে পারে না।”

 

 

 

 

 

 

 

 

Previous articleবেলাগাম বেসরকারি হাসপাতালের বিল, নিয়ন্ত্রণে ১৫ দফা নির্দেশ
Next articleরেকর্ড দামে বিক্রি হলো গান্ধীর চশমা!