ষষ্ঠ দফার সকালেই উত্তর দিনাজপুরের চোপড়া এলাকায় ব্যপক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। স্থানীয়দের অভিযোগ সেখানকার চুটিয়াখোর এলাকায় গভীর রাতে বাইকবাহিনী তাণ্ডব চালিয়েছে । যারফলে আতঙ্কিত হয়ে ঘরবন্দি হয়ে পড়েন গ্রামবাসীরা। উত্তেজনা ছড়ায় গোটা এলাকায়। ঘটনার খবর পেতেই এলাকায় ছুটে আসে বিশাল কেন্দ্রীয় বাহিনী। মোতায়েন করা হয়েছে পুলিশ। ভোটদানও শুরু হয়েছে। গুলি চালানোর অভিযোগ পাওয়ার পরই বিষয়টি নিয়ে খতিয়ে দেখে কমিশন। এরপরই চোপড়ার ঘটনায় গুলি চলেনি বলে দাবি করে কমিশন। এরপরই গোটা ঘটনার তদন্ত করে জানতে পারে গুলি চলার ঘটনা গুজব ছাড়া আর কিছুই নয়।
স্থানীয়দের দাবি, চোপড়ার খুনিয়া গ্রামে মাঝরাত থেকেই কার্যত অশান্তি শুরু হয়। একদল দুষ্কৃতী এলাকায় ব্যপক চিৎকার করোতে থাকে। এমনকী বাইক নিয়ে এসে চোপড়ার বিভিন্ন গ্রামে টহল দেয় তারা। তাই ঘরবন্দী থাকতে হয় এলাকাবাসীদের। এমনকি বিজেপি কর্মীর বাড়ি লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ার অভিযোগ উঠে। যদিও গুলির ব্যাপারে কেউই নিশ্চিত করে কিছু বলতে পারেননি। গ্রামে বেশ কয়েকটি গুলির খোল পড়ে থাকতে দেখা গিয়েছে। তবে কে বা কারা মধ্যরাতে এহেন কাজ করেছে, তা এখনও স্পষ্ট নয়।