#এবার ত্রিপুরা: বিজেপিকে হটানোই অঙ্গীকার, টুইটে বার্তা অভিষেকের

#এবার ত্রিপুরা। এই লক্ষ্য আর অঙ্গীকার নিয়ে সোমবার একদিনের সফরে সেই রাজ্যে গিয়েছিলেন তৃণমূলের (Tmc) সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Bandyopadhyay)। ফিরে এসে মঙ্গলবার নিজের টুইটার হ্যান্ডেলে (Twitter Handel) তিনি লেখেন, ত্রিপুরায় (Tripura) বিজেপির (Bjp) পাততাড়ি গোটানো সময় হয়ে এসেছে। ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেবকে (Biplab Dev) ট্যাগ করে অভিষেক লেখেন, “অনেক হয়েছে তাঁর শাসন”।

 

অভিষেকের কথায়,
“2023 আসছে। ত্রিপুরার মানুষের জীবনে গণতন্ত্রের ঊষা কিরণ ছড়াবে। প্রত্যেক মানুষ এই পরিবর্তনে শামিল হবেন, তাদের মুখে হাসি ফুটে উঠবে।
এটা আমাদের অঙ্গীকার। #এবার ত্রিপুরা”। এর সঙ্গে সোমবারের সাংবাদিক বৈঠকের অংশ পোস্ট করেন তিনি।

সোমবার, ত্রিপুরা গিয়ে লক্ষ্য স্থির করে দিয়েছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। স্পষ্ট জানিয়েছিলেন, দেড় বছর পরে সেখানে সরকার গড়বে তৃণমূল। স্পষ্ট জানান, “ত্রিপুরায় চমকানি-ধমকানি আর চলবে না। সমাজবিরোধীদের খেলা শেষ। আজ ত্রিপুরার মানুষের খেলা শুরু।” আগরতলায় পা রাখার পর থেকেই পদে পদে অভিষেককে বাধা দেয় বিজেপি। তাঁর গাড়িতে বাঁশ-লাঠি নিয়ে আঘাত করা হয়। এরপরেও সাংবাদিক বৈঠকে তিনি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেন বিপ্লব দেবকে। স্পষ্ট বলেন, “15 দিনের পর আবার আসব, পারলে আমাকে আটকে দেখান”।

সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব নিয়ে সংবাদমাধ্যমে মুখোমুখি হয়েই অভিষেক জানিয়ে দিয়েছিলেন, অন্য রাজ্যে পা রেখে শুধু সংগঠন মজবুত করা বা দু একটি আসন পাওয়ার নয়, সে রাজ্যে জয় পাওয়াই তৃণমূলের লক্ষ্য হবে। আর দায়িত্ব নিয়ে ত্রিপুরায় প্রথমবার পা রেখেই সেই কথা বুঝিয়ে দিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রথমদিন থেকেই চিনিয়ে দিলেন টার্গেট হ্যাশট্যাগ এবার ত্রিপুরা।

 

 

Previous articleকংগ্রেসের ডাকে প্রাতঃরাশ বৈঠকে রণকৌশল তৃণমূল-সহ বিরোধীদের, সাইকেলে সংসদে রাহুল
Next article‘সংসদের গরিমা ক্ষুন্ন হচ্ছে’, সংসদীয় দলের বৈঠক বিরোধীদের একহাত নিলেন মোদি