চতুর্থীর সকালেই বঙ্গবাসীকে দুর্গাপুজোর শুভেচ্ছাবার্তা মুখ্যমন্ত্রীর

মহালয়ার দিন থেকে ‘জাগো বাংলার’-র শারদ সংখ্যা প্রকাশের পর একের পর এক পুজো উদ্বোধন করে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। চতুর্থীর দিনেও বেশ কয়েকটা পুজো উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। তবে এই চরম ব্যস্ততার মধ্যেও মহাচতুর্থীর সকালে বঙ্গবাসীকে শুভেচ্ছাবার্তা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শনিবার সকালেই টুইট করে সকলের জন্য শুভকামনাও করেছেন তিনি।

আরও পড়ুন:কথায় কথায় আমলাদের তলব নয়, রাজ্যপালকে চিঠি দিয়ে স্পষ্ট বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর

এদিন টুইটে মুখ্যমন্ত্রী লিখেছেন, “শরতে আজ কোন অতিথি এল প্রাণের দ্বারে। আনন্দগান গা রে হৃদয়, আনন্দগান গা রে।”-গানের এই দু’লাইন লেখার পর তিনি বঙ্গবাসীর উদ্দেশ্যে লিখেছেন, ‘উৎসব শুরুর প্রহর গুনছে বাংলা। জ্যোতির্ময়ী জগন্মাতার আগমন বার্তা ধ্বনিত হচ্ছে আকাশে,বাতাসে। মা দুর্গার আবির্ভাবলগ্নে সকলকে জানাই মহাচতুর্থীর আন্তরিক শুভেচ্ছা। সবার জীবন হয়ে উঠুক আনন্দমুখর।’

আশ্বিনের পেঁজা তুলোর মতো নীল মেঘ, আকাশে বাতাসে উৎসবের ধ্বনি।ঢাকে কাঠি পড়তেই চারিদিকে যেন সাজো সাজো রব ধ্বনিত হচ্ছে। কিন্তু বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসবের দিনগুলিতেও দোসর সেই করোনা। প্যান্ডালে ঢোকার ব্যাপারেও বিধিনিষেধ আরোপিত হয়েছে।সেইসঙ্গে রয়েছে কড়া নিয়মাবলী। তবে বিধিনিষেধকে কার্যত বুড়ো আঙুল দেখিয়ে তৃতীয়ার সন্ধ্যায় রাজপথে ঢল নেমেছে মানুষের। ঠাকুর তো বটেই সেইসঙ্গে প্যান্ডাল দেখার ঢল। তবে এই করোনায় যেন পুজোর দিনগুলিতে ‘সুপার স্প্রেডার’ হয়ে না দাঁড়ায় সেই আশঙ্কায় প্রহর গুণছে চিকিৎসকমহল।

advt 19

Previous articleলখিমপুরের ঘটনায় প্রমাণ ছাড়া কাউকে গ্রেফতার করা হবে না : যোগী আদিত্যনাথ
Next articleদুর্গাপুজোর মধ্যেই জঙ্গি নাশকতার আশঙ্কা, তৎপর নবান্ন