রাজ্যের শিক্ষাব্যবস্থা ভয়াবহ। উপাচার্য নিয়োগে রাজ্যের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিস্ফোরক টুইট করেছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। তাঁকে পাল্টা আক্রমণ শানালেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।

রবিবার দমদম পুরসভার সৌন্দর্যায়নের অনুষ্ঠানের সূচনায় স্পষ্টই বলেছেন, রাজ্যপাল তো সহযোগিতা করেন না। ফাইল আটকে রাখেন। উনি শিশ দেন, ট্যুইট করেন, বিবৃতি দেন।” তিনি আরও বলেন, “চ্যান্সেলর পদে মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে আসা যায় কিনা, সেটা দেখা হবে। এরকম করলে আমরা ভাববো, কিছু দিনের জন্য ওঁর বদলে মুখ্যমন্ত্রীকে চ্যান্সেলর করা যায় কি না!সংবিধান খতিয়ে দেখব, দরকারে আইনজ্ঞদের পরামর্শ নেব। আমরা আইনজীবীদের কাছে জানতে চাইব, অন্তবর্তীকালীন সময়ের জন্য রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আচার্য পদে আমরা মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে আসতে পারি কি না।

যিনি মানুষের রায়ে জয়ী হয়ে তিন-তিনবার মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন, তাকে রাজ্যপাল করার বিন্দুমাত্র ইচ্ছা আমাদের নেই। সুতরাং জাগদীপ ধনকড় যাই বলে থাকুন সেটা ওনার নিজস্ব বক্তব্য। সেই মন্তব্য নিয়ে আমরা একটুও ভাবছি না।

আরও পড়ুন- খুব ভালো কাজ করছেন মমতা: মেঘালয়ের মন্ত্রীর মুখে মুখ্যমন্ত্রীর প্রশংসা
