Entertainment: বড়পর্দায় ‘শক্তিমান’! ফিরছে ৯’ এর দশকের নস্টালজিয়া

প্রথম ভারতীয় সুপার হিরো ' শক্তিমান ' এবার আসছে বড় পর্দায়

‘গরমের ছুটিতে হোমওয়ার্কের (homework) কড়াকড়ি। একটু ছাড় মানেই টেলিভিশনে (television) ‘ছুটি ছুটি’। সাথে পাল্লা দিয়ে সুপারহিরোদের (super hero) দাপাদাপি। হলি জগতে যতই থাক সুপারম্যান , আমাদের ছিল ভীষণ প্রিয় ‘শক্তিমান’ (Shaktiman) । এবার ‘ পণ্ডিত গঙ্গাধর বিদ্যাধর ওঙ্কারনাথ শাস্ত্রী এবার বড় পর্দায় আসতে চলেছেন। প্রথম ভারতীয় সুপারহিরো (super hero) এবার সিনেমায় আসছেন, এমনটাই জানাচ্ছেন, ট্রেড অ্যানালিস্ট তরণ আদর্শ।

আরও পড়ুনঃ রাজ্যপালের অপসারণের দাবিতে সংসদে প্রস্তাব পেশ তৃণমূলের

সিনেমায় ‘শক্তিমান’ (Shaktiman)? কথাটা শুনেই একরাশ আলোর ঝলকানি ন’য়ের দশকে বড় হওয়া ছেলে মেয়েদের চোখে মুখে। এই সিরিয়াল করেই রাতারাতি জনপ্রিয়তার শিখরে পৌঁছে গেছিলেন ‘ শক্তিমান’ (Shaktiman) চরিত্রের মূল অভিনেতা মুকেশ খান্না(Mukesh Khanna)। বৃহস্পতিবার রাতে একটি টুইট করেছেন ট্রেড অ্যানালিস্ট তরণ আদর্শ। সেখানেই সিনেমার প্রথম ঝলক শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, “এই বার শক্তিমান (Shaktiman) আসতে চলেছে বড় পর্দায়। আদপে ট্রিলোজির আকারে তৈরি হবে এই সিনেমা।”

আরও পড়ুনঃ Ranbir Kapoor- Alia Bhatt : গোপনে বিয়ে সেরে ফেললেন রণবীর-আলিয়া ?

সাল ১৯৯৭, তারিখটা ছিল ১৩ সেপ্টেম্বর। ভারতের প্রথম অনস্ক্রিন সুপারহিরো ‘শক্তিমান’ এর পথ চলা শুরু। প্রায় টানা আট বছর ওই ধারাবাহিকটি সম্প্রচারিত হয়। ‘ কিলবিশ’ এর সাথে শক্তিমানের লড়াই দেখতে দেখতে বড় হয়েছে কত শৈশব। শেষ এপিসোড সম্প্রচারিত হয়েছিল ২৭ মার্চ, ২০০৫। সেই ইমোশন আবার ফিরছে। এবার আরও বড় আকারে। মূখ্য ভূমিকায় কে থাকবেন? শক্তিমানের নাম ভূমিকায় অভিনয় করা মুকেশ খান্নাকেই কি আবার দেখবেন দর্শক? উত্তরটা সম্ভবত না। বয়সের কারণে চিত্রনাট্যের দাবি মেনে হয়তো মুকেশ অভিনয় করতে পারবেন না। তাহলে কি বলিউডের কোনও ‘খান’ থাকছেন? সে বিষয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি। তবে মুকেশ খান্নাকে দেখা যাবে প্রযোজকের ভূমিকায়। ওই ছবির প্রধান প্রযোজক সোনি পিকচারস।

এখন প্রশ্ন, ভারতীয়দের মনের মণিকোঠায় জায়গা করে নেওয়া ন’য়ের দশকের সুপারহিরো আরও একবার তার ম্যাজিক দেখাতে পারবে? উত্তর দেবে সময়।

 

Previous articleAtk Mohunbagan: নর্থইস্টের বিরুদ্ধে তিন পয়েন্ট পাখির চোখ বাগান কোচের
Next articleফুলের দেশ: ক্ষীরাই গ্রামে এশিয়ার বৃহত্তম ফুলবাগান