আত্মহত্যা নাকি খুন? বাংলা টেলিভিশনের জনপ্রিয় অভিনেত্রী পল্লবী দে’র অস্বাভাবিক মৃত্যুর পর থেকে এই প্রশ্নটাই ঘুরপাক খাচ্ছিল। সূত্রের খবর, ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্টে আত্মহত্যার ইঙ্গিত মিলেছে। যদিও ময়নাতদন্তের পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট হাতে না পাওয়া পর্যন্ত এখনই কোনও মন্তব্য করতে নারাজ তদন্তকারীরা।
আরও পড়ুন:বুদ্ধপূর্ণিমায় দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে ট্যুইট মুখ্যমন্ত্রীর
রবিবার সকালে দক্ষিণ কলকাতার গড়ফার ফ্ল্যাটে পল্লবীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ঘরের দরজা ভেঙে পল্লবীকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখে পুলিশকে খবর দেন তাঁর প্রেমিক সাগ্নিক চক্রবর্তী। কাঁটাপুকুর পুলিশ মর্গে হয় পল্লবীর দেহের ময়নাতদন্ত।
যদিও পল্লবীর পরিবারের দাবি, তাঁদের মেয়ে আত্মহত্যা করেনি। খুনই করা হয়েছে। পল্লবীর বাড়ি হাওড়ার রামরাজাতলায়। সম্প্রতি তিনি প্রেমিকের সঙ্গে গড়ফার ফ্ল্যাটে থাকছিলেন।
যদিও পল্লবীর লিভ-ইন সঙ্গী সাগ্নিক জেরায় নিজের দাবিতে অনড় থেকেছেন। রবিবার তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পুলিশ সূত্রে খবর, জিজ্ঞাসাবাদে সাগ্নিক দাবি করেছেন যে একটি বেসরকারি সংস্থায় কাজ করেন। শনিবার রাতে পল্লবীর সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়েছিল। রবিরার সকালেও ঝগড়া চলেছিল। সেই পরিস্থিতিতে ধূমপান করতে বাইরে বেরিয়েছিলেন। বাড়ি ফিরে দেখেন যে ভিতর থেকে দরজা বন্ধ করা আছে। তারপরই পল্লবীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়।
আত্মহত্যা নাকি খুন? অভিনেত্রী পল্লবীর ময়নাতদন্তের রিপোর্ট কী বলছে?
রবিবার সকালে দক্ষিণ কলকাতার গড়ফার ফ্ল্যাটে পল্লবীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ঘরের দরজা ভেঙে পল্লবীকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখে পুলিশকে খবর দেন তাঁর প্রেমিক সাগ্নিক চক্রবর্তী