‘জাগোবাংলা’ এবার থেকে পাড়ার বোর্ডে-রেস্তোরাঁয়: ‘উৎসব সংখ্যা’ প্রকাশ করে নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রীর

একই সঙ্গে এলাকার সব রেস্তোরাঁতেও 'জাগোবাংলা' রাখার পরামর্শ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর কথায়, যাঁরা পড়তে ভালোবাসেন, তাঁরা সেখানেই এটা পড়তে পারবেন।

পাড়ার সব স্ট্যান্ডে রাখা হোক ‘জাগোবাংলা’। উৎসব সংখ্যা প্রকাশ করে দলীয় কাউন্সিলরদের নির্দেশ দিলেন তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Bandopadhyay)। রবিবার, নজরুল মঞ্চে তিনি বলেন, শহরতলি-সহ কলকাতার সব কাউন্সিলাররা এবার থেকে এলাকার বোর্ডে ‘জাগোবাংলা’ রাখবেন। একই সঙ্গে এলাকার সব রেস্তোরাঁতেও ‘জাগোবাংলা’ রাখার পরামর্শ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর কথায়, যাঁরা পড়তে ভালোবাসেন, তাঁরা সেখানেই এটা পড়তে পারবেন।

জাগোবাংলা টিমকে অভিনন্দন জানান মুখ্যমন্ত্রী। জানান তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Bandyopadhyay)এবং ‘জাগোবাংলা’র সম্পাদক সুখেন্দুশেখর রায় (Sukhendushekhar Ray) খুব দায়িত্ব নিয়ে এই সংবাদপত্রের বিষয়টি দেখেন। তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh) তাঁর টিমকে সঙ্গে নিয়ে অত্যন্ত একটি উচ্চমানের সংবাদপত্র প্রকাশ করেন। তাঁদের পরিশ্রমকে সাধুবাদ জানান মুখ্যমন্ত্রী। বলেন, “আমার অভ্যাস সকালে ঘুম থেকে উঠে ঠাকুর নমস্কার করে, একটু ব্যায়াম করে, ট্রেডমিল করতে যাই। আমার ট্রেডমিলে ‘জাগোবাংলা’ থাকবেই। জাগোবাংলা আমাকে পড়তেই হবে, না পড়লে মনে হয় আমি যেন কিছুই পড়িনি।” মমতা জানান, বাইরে থাকলে তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ তাঁকে হোয়াটসঅ্যাপ করে দেন।

এরপরেই তৃণমূল সুপ্রিমো জানান, জাগোবাংলাই একমাত্র সংবাদপত্র যারা সরকার থেকে বিজ্ঞাপনের নেয় না। খুব অল্প সময় নতুন করে এটিকে দাঁড় করানো হয়েছে। নিরপেক্ষ, স্বচ্ছ দৃষ্টিভঙ্গি দেয় ‘জাগোবাংলা’ মন্তব্য মুখ্যমন্ত্রীর। আসন্ন সারদ উৎসবে সকলকে শুভেচ্ছা জানান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

 

 

Previous articleবেলজিয়ামের সুড়ঙ্গ এবার কলকাতায় ! গঙ্গার তলা দিয়ে চলবে পণ্যবাহী গাড়ি
Next articleহাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ