পরিবেশ বান্ধব আতশবাজির জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী, বলছেন ব্যবসায়ীরা

এবার আতশবাজি প্রস্তুতকারীদের প্রশিক্ষণ দিয়েছে নাগপুরের ন্যাশনাল এনভায়রনমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের গবেষকরা

দীপাবলির মুখে রাজ্যের আতশবাজি ব্যাবসায়ীদের সঙ্গে আদালতের টানাপোড়েনের দিন শেষ। ইতিমধ্যেই পরিবেশ বান্ধব আতশবাজি পোড়ানোতে সম্মতি দিয়েছে আদালত। গত বছর এ রাজ্যে পরিবেশ বান্ধব আতশবাজি তৈরি করার পরিকাঠামো ছিল না। কিন্তু এবার আতশবাজি প্রস্তুতকারীদের প্রশিক্ষণ দিয়েছে নাগপুরের ন্যাশনাল এনভায়রনমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের গবেষকরা। যার মধ্যে ১৭ জন ইতিমধ্যেই নেরির সার্টিফিকেট পেয়েছেন। যারা গ্রীন বাজি তৈরির ছাড়পত্র দেওয়ার নিয়ামক সংস্থা।

ছাড়পত্র পাওয়ার পর থেকে বাজি তৈরির প্রস্তুতি শেষ নুঙ্গি বাজি বাজারে। প্রদেশ আতশবাজি ব্যাবসায়ী সমিতির সম্পাদক সুখদেব নস্কর জানান, এই শিল্পের সঙ্গে দেড় লাখ মানুষ জড়িয়ে আছেন। পশ্চিমবঙ্গে সবথেকে বৃহৎ কুটির শিল্প এটি। সংখ্যালঘু ও তফসিলি জনজাতির মানুষ এই ব্যাবসার সঙ্গে বেশি জড়িত। এই ব্যাবসার উন্নতির জন্য ইতি মধ্যে ২৫ বিঘা জায়গার ওপর ক্লাসটার তৈরির পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। ডিআইসি এক কোটি টাকা অনুমোদন করে দিয়েছে।
পরিবেশ বান্ধব আতশবাজি তৈরির ফলে বাজির দাম বাড়লেও এটা একটা নতুন যুগের সূচনা বলে জানান সুখদেব নস্কর।

Previous articleদীপাবলির আগেই দেশে নতুন অধ্যায়ের সূচনা, ৩৬টি স্যালেলাইট নিয়ে পাড়ি দিল ইসরোর সবথেকে ভারি রকেট
Next articleযোগীরাজ্যে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত ৪, আহত ৪৫