খড়গপুর আইআইটি’র (Kharagpur IIT) ছাত্র ফয়জান আহমেদের (Faizan Ahmed) অস্বাভাবিক মৃ*ত্যুর ঘটনায় পূর্ব নির্দেশ মতো খড়গপুর আইআইটি’র ডিরেক্টর (Director) এবং খড়গপুর টাউন থানার পুলিশ (Police) কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) পৃথকভাবে তাদের রিপোর্ট (Report) জমা করল। মঙ্গলবার আদালতে এই দুটি পৃথক রিপোর্ট জমা পড়েছে। এই দুটি রিপোর্ট খতিয়ে দেখে মৃ*ত ছাত্রের পরিবার তাঁদের বক্তব্য লিখিতভাবে আদালতকে জানাবে। মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ৩০ নভেম্বর।

উল্লেখ্য চলতি মাসের ৩ তারিখ খড়গপুর আইআইটির তৃতীয় বর্ষের পড়ুয়া ফয়জান আহমেদের (Faizan Ahmed) অস্বাভাবিক মৃ*ত্যুর (Unnatural Death) ঘটনায় রাজ্যের রিপোর্ট তলব করেছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখার মান্থা। গত ১০ নভেম্বর সেই নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার পুলিশ ও আইআইটি কর্তৃপক্ষ আলাদা আলাদা দুটি রিপোর্ট হাইকোর্টে জমা করেছে।

এদিন মামলার শুনানি চলাকালীন মৃ*ত ছাত্রের আইনজীবী রনজয় চট্টোপাধ্যায়ের অভিযোগ, ব়্যাগিংয়ের (Ragging) শিকার হতে হয়েছিল ফয়জানকে। তাঁকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করা হত। আইআইটি কর্তৃপক্ষকে বারবার অভিযোগ জানালেও লাভের লাভ কিছুই হয়নি। একই ঘটনার শিকার হতে হত ফয়জানকে। এই বক্তব্য শোনার পর খড়গপুর আইআইটি-সহ রাজ্যের অন্যান্য কলেজের অ্যান্টি র্যাগিং কমিটি যাতে শক্তিশালী করা হয় সে বিষয়ে রাজ্যকে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি রাজশেখর মান্থা।

আরও পড়ুন- বিশ্বকাপে প্রথম দশটি গোলের জন্য ১০ ধরনের নাচ অনুশীলন নেইমারদের
