মাত্র ৬ দিনের ব্যবধানে ভূমিকম্পে ফের কেঁপে উঠল ইন্দোনেশিয়া

ব্যবধান মাত্র ৬ দিন।ফের ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইন্দোনেশিয়া। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ২। সোমবার ভোর ৬টা নাগাদ প্রবল কম্পন অনুভূত হয়।

আরও পড়ুন:ফের ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইন্দোনেশিয়া, রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ৭.৯

জানা গিয়েছে, কম্পনের উৎসস্থল ছিল ইন্দোনেশিয়ার সিনকিল শহরের ৪৮ কিমি দক্ষিণ-দক্ষিণ-পূর্ব প্রান্তে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪৮ কিমি গভীরে। ভূমিকম্পের জেরে কেঁপে ওঠে উৎসস্থল থেকে ১২০ কিমি দূরের জায়গাও। এর আগে গত ১০ জানুয়ারিও তীব্র ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছিল ইন্দোনেশিয়া।
গত ১০ জানুয়ারি তীব্র ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছিল ইন্দোনেশিয়ার মালুকু প্রদেশের তানিম্বর দ্বীপপুঞ্জে। ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে পূর্ব তাইমোরেও। সেই কম্পনের তীব্রতা ছিল রিখটার স্কেলে ৭.৬। মূল ভূমিকম্পের পর অন্তত চারটি আফটারশকে কেঁপে ওঠে গোটা এলাকা। আফটারশকগুলি এসেছে রিখটার স্কেলে তার তীব্রতা ছিল ৫.৫। কম্পনের তীব্রতা এতটাই ছিল যে উত্তর অস্ট্রেলিয়াতে পর্যন্ত এটি অনুভূত হয়েছে। ৩ থেকে ৫ সেকেন্ড স্থায়ী ছিল সেই কম্পন। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৩০ কিমি গভীরে এই ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল। এই আবহে প্রাথমিক ভাবে সুনামির সতর্কতা জারি করা হলেও পরে ভোরের দিকে তা প্রত্যাহার করা হয়।


ইন্দোনেশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় ভূমিকম্পপ্রবণ অগ্নিবলয়ের একেবারে শীর্ষে। বিশ্বের সবচেয়ে ভূমিকম্প প্রবণ পাঁচটি জায়গার মধ্যে অন্যতম। ফলে বছর ভর সেখানে ভূমিকম্প লেগেই থাকে। এর আগে, নভেম্বর মাসেই ৫.৬ তীব্রতায় ভূমিকম্প হয় ইন্দোনেশিয়ায়। তাতে ৩০০-র বেশি মানুষ মারা জান। ক্ষয়ক্ষতি হয় বিপুল।

 

Previous articleমৃ*ত্যু নিশ্চিত জেনেও নেপালের বিমান দুর্ঘটনার ভিডিয়ো ক্যামেরাবন্দি করেন ভারতীয় যাত্রী! দেখুন সেই ভিডিয়ো
Next articleআসানসোলে পরিত্যক্ত খাদানের জলে ভেসে উঠল ৪ জনের দেহ